CORONA: সব দেশের সরকারকে রমজান মাসের গাইডলাইন দিল WHO

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

জেনেভা: পবিত্র রমজান মাস আসন্ন। ধর্মাচরণ করতে গিয়ে বড় জমায়েত যাতে না হয় এবং শারীরিক দূরত্ব যাতে বজায় থাকে তা সুনিশ্চিত করার জন্য প্রতিটি দেশের সরকারকে সতর্ক করল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

রোজা ভাঙার পর ইশার নামাজের পর একসঙ্গে তারাবিহ পড়েন। ইফতারের সময় রোজা ভাঙেন একত্রে মিলে। শুধু মুসলমানরা নন, ইফতার অনুষ্ঠানে অনেক সময়েই অন্য সম্প্রদায়ের মানুষও নিমন্ত্রিত থাকেন। আক্ষরিক ভাবেই তা সৌভ্রাতৃত্বের পরব হয়ে ওঠে।

আরও পড়ুন:   ‘ইচ্ছাকৃতভাবে ভাইরাস ছড়িয়ে থাকলে শাস্তি পেতে হবে’, চিনকে হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

রোজা ভাঙার পর ইশার নামাজের পর একসঙ্গে তারাবিহ পড়েন। ইফতারের সময় রোজা ভাঙেন একত্রে মিলে। শুধু মুসলমানরা নন, ইফতার অনুষ্ঠানে অনেক সময়েই অন্য সম্প্রদায়ের মানুষও নিমন্ত্রিত থাকেন। আক্ষরিক ভাবেই তা সৌভ্রাতৃত্বের পরব হয়ে ওঠে। বর্তমানে তা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির পরিকায় বহন করে। রাজনৈতিক নেতা-নেত্রীরাও ইফতার পার্টির আয়োজন করেন। ধর্ম নির্বিষে মানুষ সেখানে জড়ো হন।

কিন্তু হু-র বক্তব্য, এ বছর তা চলবে না। যে হেতু করোনাভাইরাসের সংক্রমণ এক ব্যক্তি আর এক ব্যক্তির মধ্যে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। এবং যে হেতু এর সংক্রমণের হার খুব বেশি। তাই অন্য বছরের মতো এবারও রমজানের সময়ে সামাজিক মেলামেশা করলে ঝুঁকি রয়েছে। বরং শারীরিক দূরত্ব রাখতে হবে। দুই ব্যক্তির মধ্যে অন্তত ১ মিটার বা তিন ফুটের দূরত্ব রাখতে হবে।বিশ্বজুড়ে প্রতিটি সরকারকেই ভাবতে হবে যে এ ব্যাপারে কতটা সুচারু ভাবে বার্তা পৌঁছে দেওয়া যায়।

হু সরকারকে জানিয়েছে, রমজান মাসে কী করা যাবে, আর কী করা যাবে না—তা পরিষ্কার ভাবে সবাইকে জানিয়ে দিতে হবে। বিশ্বজুড়ে প্রতিটি সরকারকেই ভাবতে হবে যে এ ব্যাপারে কতটা সুচারু ভাবে বার্তা পৌঁছে দেওয়া যায়। বিশ্ব সংস্থার মতে, এ ব্যাপারে জাতীয় নীতি নিয়ে তার বাস্তবায়ন করতে হবে।

আরও পড়ুন: চিনের মতো করোনা মৃত্যুর সঠিক তথ্য দিচ্ছে না অনেক দেশই,ইঙ্গিত WHO-র  

Gmail 1
Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest