সৈয়দ আলি মাসুদ রাজনীতি বিশ্লেষণ করতে হলে সর্বদা নিজেকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখতে হয়। নিজে কোনও দলের সমর্থক হলে তিনি একপেশে বিশ্লেষণ করে বসেন। তিনি
সৈয়দ আলি মাসুদ রাজনীতি চিরদিনই নীতিহীন গেম। কিন্তু তারপরও কিছু লোক বেইমানিটাও ইমানদারির সঙ্গে করতেন। এখন তাও শেষ। এটা নিউ ইন্ডিয়া। উন্নয়নে গুলি মারো! তার
সংখ্যাগরিষ্ঠরা সচেতন না হলে তারা পস্তানোর সময় পর্যন্ত পাবে না। যখন বিদ্বেষ আফিমের ঘোর কাটবে তখন অনেক দেরি হয়ে যাবে। কেন্দ্রীয় শাসক দল জানে কেবল
ক্রমশ বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে ভদ্রলোকেরা। কারও কোনও তাপ-উত্তাপ নেই। তাদের হয়ে কথা বলার কেউ নেই। পরিবেশপ্রেমী, মানবাধিকার সংগঠন কিংবা পশুপ্রেমী কারও কোনও উৎসাহ নেই। আর
সৈয়দ আলি মাসুদ মানুষ ভেড়ার পালের মত। যার পোশাকি নাম ‘ট্রেন্ড’। বুদ্ধি দিয়ে ভাবার লোক খুব কম। প্রচারে ভেসে যাওয়ার লোক অগুনতি। সে কারণেই ফি
সৈয়দ আলি মাসুদ ট্রাম্প হারছেন। নিশ্চিত। আর চান্স নেই। শুরু করেছেন ভুল বকতে। অবশ্য ওটাই ওঁর নিজস্ব পরিচয়। ভুল বকে তিনি নিজেকে প্রতিদিন জনগণের চর্চায়
মেহেনাজ পারভিন তামাম বিশ্বের ১০০ জন ইনফ্লুয়েন্সিয়াল ব্যক্তিত্বের তালিকায় প্রফেট মুহাম্মদকে(PBUH) ১ নম্বর জায়গায় রেখেছেন ড.মাইকেল হার্ট। এই ১০০ জন ব্যক্তিত্ব এমন যারা সেই সময়কার
সৈয়দ আলি মাসুদ নুসরত জাহানের অঞ্জলি দেওয়া কিংবা ঢাকের তালে কোমর দোলানো নিয়ে কিছু লোক বেজায় ক্ষুব্ধ। তাদের সমস্যা হল তারা নুসরত জাহানকে মুসলিম ভাবেন।
মাসুদ বিন আনোয়ার গোটা দেশ হাথরসের ঘটনায় উত্তাল হলেও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী নীরব। সকাল থেকে মোহনদাস গাঁধী ও লালবাহাদুর শাস্ত্রীর জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এবং সন্ধেয় বিজ্ঞানীদের
সৈয়দ আলি মাসুদ রাজনীতিতে মিথ্যাচার, দুর্নীতি আগেও ছিল। এখনও আছে। তাতে এত কপচানোর কি আছে? ভাবছেন অনেকে। একটা ফারাক খালি চোখে দেখা যাচ্ছে । আগে