করোনা আবহের মধ্যেই আজ পুরীতে পালিত হচ্ছে রথযাত্রা। গত বছরের মতো এবারও ভক্তশূন্য থাকছে পুরীর রথযাত্রা। প্রশাসনের তরফে জারি করা হয়েছে বেশ কিছু করোনা বিধিনিষেধ। এবার পুরীর রথযাত্রায় অংশ নিচ্ছেন সীমিত সংখ্যক সেবায়েত ও কর্মী। রথযাত্রায় অংশ নেওয়ার জন্য প্রত্যেকের আরটি-পিসিআর (RTPCR) পরীক্ষার নেগেটিভ রিপোর্ট ও টিকাকরণের সার্টিফিকেট থাকা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
পুরীর প্রাচীন মন্দির থেকে জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রাকে যাবতীয় রীতি মেনে চাপানো হয়ে সুসজ্জিত রথে। শঙ্খধ্বনি, বাদ্যযন্ত্রের আওয়াজের মধ্যেই তালে তালে বিগ্রহদের তোলা হয় রথে। জগন্নাথ মন্দিরের মুখ্য প্রশাসক ডঃ কৃষান কুমার বলেন, বিশেষ রীতি পাহন্ডি বিজের আগে যাবতীয় আচার অনুষ্ঠান হয়েছে। আরতি, অবকাশ, রসা হোম, সূর্য্য ও দ্বারপালা পুজো, মঙ্গল অর্পন সহ বিভিন্ন রীতি মন্দিরের মধ্যে পালন করা হয়েছে।
পুরীর প্রাচীন মন্দির থেকে জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রাকে যাবতীয় রীতি মেনে চাপানো হয়ে সুসজ্জিত রথে। শঙ্খধ্বনি, বাদ্যযন্ত্রের আওয়াজের মধ্যেই তালে তালে বিগ্রহদের তোলা হয় রথে। জগন্নাথ মন্দিরের মুখ্য প্রশাসক ডঃ কৃষান কুমার বলেন, বিশেষ রীতি পাহন্ডি বিজের আগে যাবতীয় আচার অনুষ্ঠান হয়েছে। আরতি, অবকাশ, রসা হোম, সূর্য্য ও দ্বারপালা পুজো, মঙ্গল অর্পন সহ বিভিন্ন রীতি মন্দিরের মধ্যে পালন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: আফগানিস্তানে কোরান পাঠ করেছিলেন লোকনাথ বাবা! ‘তিরোধান দিবসে’ অজানা তথ্য দিলেন ভাস্বর
আজকের এই রথযাত্রায় অংশ নেবেন ৩ হাজার সেবায়েত, থাকছেন ১ হাজার কর্মী। পুরী শহরজুড়ে ১৪৪ ধারা জারি হয়েছে। যে রাস্তা ধরে জগন্নাথদেব, বলরাম ও সুভদ্রার রথ যাবে, সেই রাস্তা সংলগ্ন ছোট ছোট রাস্তাও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সকাল থেকেই মন্দিরের ভিতরের আচার অনুষ্ঠান শুরু হয়ে গিয়েছে।
রথ হল গতিময় জীবনের প্রতীক। সেই রথে প্রভু নিজে কিন্তু খর্বাকৃতি। তিনি বামনরূপ ধারণ করেন যাতে সহজেই সাধারণ মানুষ তাঁকে টেনে নিয়ে যেতে পারেন। মন্দির থেকে দেবতা নিজে নেমে আসেন ভক্তদের দর্শন দিতে। আজও সেই দিন, তবে করোনা আবহে অবশ্য পালন হচ্ছে বিভিন্ন বিধিনিষেধ মেনেই।
আরও পড়ুন: Puri Curfew: ভক্তশূন্য রথযাত্রা পুরীতে, ৪৮ ঘণ্টা জারি কার্ফু