Pujo's intention is in the name of Sardadevi in ​​Belur Math

সারদাদেবীর নামেই পুজোর সঙ্কল্প বেলুড় মঠে

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

সানাইয়ের সুর ও ঢাকের বাদ্যির আবহেই সোমবার ভোরে বেলুড় মঠে সূচনা হল ১২১তম বর্ষের দুর্গাপুজোর। সকাল ৬টায় ষষ্ঠীর কল্পারম্ভ হয়। ১৯০১ সালে স্বয়ং স্বামী বিবেকানন্দ বেলুড় মঠে দুর্গাপুজো শুরু করেছিলেন। সে বছর সারদাদেবী যেমন নিজে পুজোর সময়ে মঠে উপস্থিত ছিলেন, তেমনই তাঁর নামেই পুজোর সঙ্কল্প করা হয়েছিল। সেই ধারাবাহিকতা আজও চলছে। এখনও মা সারদার নামেই বেলুড় মঠের পুজোর সঙ্কল্প করা হয়।

জানা যায়, স্বামী বিবেকানন্দ যখন মঠে পুজো শুরুর পরিকল্পনা করেছিলেন, তখন দুর্গাপুজোর বাকি ছিল মাত্র তিন সপ্তাহ। স্বামীজির নির্দেশে এক সন্ন্যাসী গিয়েছিলেন কুমোরটুলিতে প্রতিমার বায়না দিতে। কিন্তু সেখানে তখন সব প্রতিমার বায়না হয়ে গিয়েছিল। তখন এক শিল্পী জানান, তিনি একটি প্রতিমা বানিয়েছেন। কিন্তু সেটি যাঁদের জন্য বানানো হয়েছে, তাঁরা নিতে না এলে তিনি সেই প্রতিমা মঠকে দিতে পারেন। কয়েক দিন পরে ফের কুমোরটুলি যেতেই জানা যায়, আগের বায়নাটি বাতিল হয়েছে। তখন সেই প্রতিমা নিয়ে আসা হয় বেলুড়ে। দিনটি ছিল ৩১ আশ্বিন, ১৭ অক্টোবর, বৃহস্পতিবার। মঠের সন্ন্যাসী-ব্রহ্মচারীরা নৌকায় করে নিয়ে এসেছিলেন প্রতিমা।
মঠের মূল মন্দিরের পাশে বিশাল মণ্ডপ বেঁধে সেখানে দুর্গাপুজোর চল থাকলেও করোনার কারণে গত বছর থেকে পুজো হচ্ছে মূল মন্দিরের ভিতরে। কোভিড-বিধি মেনে গত ৯ অক্টোবর থেকে আগামী ১৬ অক্টোবর, একাদশী পর্যন্ত মঠে সাধারণের প্রবেশ বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে বোধন থেকে শুরু করে প্রতিদিনের পুজো, বিশেষত কুমারীপুজোরও সরাসরি সম্প্রচার দেখা যাবে বেলুড় মঠের ওয়েবসাইট www.belurmath.org এবং ইউটিউব চ্যানেল Ramakrishna math & Ramakrishna mission, Belur math-এ।

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest