Site icon The News Nest

নিরন্নের পাশে মুন্নাভাই, নিলেন রোজ হাজার জনকে খাওয়ানোর দায়িত্ব

sanjay dutt

ওয়েব ডেস্ক: লকডাউনের জেরে নিম্নবিত্ত শ্রেণির মানুষেরা যে সবচাইতে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন, তা বোধহয় আর আলাদা করে বলার অপেক্ষা রাখে না। কারও বাড়িতে টাকা নেই তো আবার কারও বাড়ির রসদ ফুরিয়েছে। এবার সেসব দুস্থ মানুষদের পেটের কথা চিন্তা করেই এগিয়ে এলেন সঞ্জয় দত্ত।

আরও পড়ুন: ২৫ হাজার পিপিই কিট দিলেন শাহরুখ, টুইটে ধন্যবাদ মহারাষ্ট্রের স্বাস্থ্যমন্ত্রীর

শাহরুখ খান, সলমন খান, অজয় দেবগণ, বরুণ ধাওয়ান থেকে সোনু সুদ, প্রত্যেকেই এই কঠিন সময়ে নিজের সাধ্যমতো সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। বলিউড তারকাদের একাংশ PM CARES-সহ একাধিক ত্রাণ তহবিলে আর্থিক সাহায্যও করেছেন। সলমন-রকুলপ্রীতের মতো কেউ বা আবার দুস্থ মানুষদের খাওয়ানোর দায়িত্ব নিয়েছেন তো হৃতিক রোশন বৃহন্মুম্বই পুরসভার কর্মীদের মাস্কও বিলি করেছেন নিজস্ব উদ্যোগে। পিছিয়ে নেই দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রি কিংবা বাংলা ইন্ডাস্ট্রির তারকারাও। তাঁরাও বাড়িয়ে দিয়েছেন সাহায্যের হাত।

আরও পড়ুন: অন্য নববর্ষ! এইচআইভি পজিটিভ শিশুদের পাশে মিমি, দিলেন উপহার

এবার ১ হাজার দুস্থ পরিবারের মুখে অন্ন তুলে দেওয়া এবং তাঁদের মাথা গোঁজার ঠাঁইয়ের দায়িত্ব নিজে কাঁধে তুলে নিলেন সঞ্জয় দত্ত। সাওয়ারকর শেল্টারস নামে মু্ম্বইয়ের এক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সঙ্গে হাত মিলিয়েই তিনি এই উদ্যোগ নিয়েছেন। বোরিভালি এবং বান্দ্রা এলাকার ১ হাজারেরও বেশি দুস্থ মানুষের আশ্রয় এবং খাওয়ানোর দায়িত্ব নিয়েছেন সঞ্জয়।

আরও পড়ুন: গেন্দা ফুল’-এ ভাইরাল টিকটক স্টারের নাচ, মুগ্ধ বাদশা

অভিনেতা জানিয়েছেন, তিনি সাধ্যমতো সাধারণের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন। এক সংবাদমাধ্য‌মকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সঞ্জয় দত্ত বলেন, “সারা দেশ সঙ্কটের মধ্যে। সকলেই নিজের নিজের মতো করে সাহায্য করার চেষ্টা করছেন। আমিও তাই করছি। যদিও খুব বড় কিছুই করতে পারছি না। কিছু মানুষের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছি মাত্র।” তিনি আরও জানান, “সাভারকর শেল্টারের এই পরিকল্পনা কার্যকর করার জন্য নানা উপায় অবলম্বন করা হচ্ছে। এভাবেও দূরে থেকে বোধহয় মানুষের কাছএ পৌঁছোনো যায়। বৈশাখীতে আশা, এই দুর্দিন কাটিয়ে উঠব সবাই খুব শিগগিরি। করোনা মুক্ত দেশে দেখা হবে সবার সঙ্গে। নতুন করে।”

আরও পড়ুন: লকডাউনে আলাদা, আদরের ছবি পোস্ট করে সোহিনীকে কিসের বার্তা দিলেন রণজয়?

এদিনই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দেশে লকডাউনের মেয়াদ বাড়িয়েছেন। চলবে ৩ মে পর্যন্ত। এর ফলে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ যে বাড়বে সেকথা স্বীকারও করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তবে করোনা সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে এছাড়া যে দেশের আর কোনও পথ নেই সেটাও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী‌।

আরও পড়ুন: সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং মেনেই অলিম্পিকে সোনা! বোল্টের অভিনব টুইট ভাইরাল

Exit mobile version