শোয়েবকে খেলা তো খুবই সহজ! তা শুনে কাইফ পুত্রকে কী প্রস্তাব দিলেন রাওয়ালপিন্ডি এক্সপ্রেস?

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

মুম্বই: দেশ জুড়ে এখন লকডাউন চলছে। এই সময়ে একটি স্পোর্টস চ্যানেলে অতীতের ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ পুনঃসম্প্রচার করা হচ্ছে। ২০০৩ বিশ্বকাপের ভারত-পাকিস্তান ম্যাচটা একসঙ্গে বসে দেখছিলেন মহম্মদ কাইফ ও তাঁর ছেলে।  

আরও পড়ুন: জ্বলছে অরণ্য! এবার ভয়াবহ আগুনের গ্রাসে বাঁকুড়ার শুশুনিয়া জঙ্গল

সে বারের বিশ্বকাপে বারুদে ঠাসা ছিল দুই প্রতিবেশী দেশের ক্রিকেট-যুদ্ধ। শোয়েব আখতারকে আপার কাটে গ্যালারিতে ফেলেছিলেন সচিন। পরে শোয়েবের মারাত্মক গতির বল ধেয়ে এসে সচিনের উইকেট ছিনিয়ে নেয়। ‘রাওয়ালপিন্ডি এক্সপ্রেস’কেই মিড উইকেট দিয়ে বাউন্ডারিতে পাঠিয়েছিলেন কাইফ। বাবার বাউন্ডারি হাঁকানো দেখে ছেলে কবীর বলে ওঠে, শোয়েবকে খেলা কঠিন কোনও ব্যাপার নয়। ভারত-পাক ম্যাচ দেখতে দেখতে ছেলের এই প্রতিক্রিয়ার কথা টুইটে লিখেছেন কাইফ, “অবশেষে কবীর ঐতিহাসিক ভারত-পাক ম্যাচ দেখল। কিন্তু জুনিয়র তো পাপার খেলা দেখে মোটেই আহ্লাদিত হয়নি। বলেছে, শোয়েবকে খেলা কোনও ব্যাপারই নয়। কারণ শোয়েবের বলে পেস আছে। সেই গতিকে কাজে লাগানো সহজ।”

২০০৩ বিশ্বকাপের সেই ম্যাচে কাইফ ৩৫ রান করেছিলেন। কাইফের টুইট দেখে তাঁকে উদ্দেশ করে শোয়েব পাল্টা টুইটে লেখেন, “তা হলে কবীর আর মাইকেল আলি আখতারের ম্যাচ হয়ে যাক? পেস নিয়ে ওর প্রশ্নের জবাব পেয়ে যাবে। আমার ভালবাসা দিও।” 

শোয়েবর ছেলে মাইকেল আলি আখতার। মাঠের ভিতরে শোয়েব ও কাইফ কঠিনতম প্রতিপক্ষ হলেও, মাঠের বাইরে তাঁরা একে অপরের বন্ধু। সেই বন্ধুত্ব রয়ে গিয়েছে খেলা ছেড়ে দেওয়ার পরেও। 

আরও পড়ুন: টোকে অনেকেই কিন্তু বাদশাহর মত ঋণ স্বীকার করতে পারে কজন!

Gmail

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest