অমিত শাহ পুত্র জয়ের পর ‌দিল্লি ক্রিকেট সংস্থায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জেটলির ছেলে

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

বিসিসিআই সচিব তথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (Amit Shah) পুত্র জয় শাহের (Jay Shah) পর আরও এক BJP নেতার পুত্রকে এবার দেখা যাবে ক্রিকেটের প্রশাসকের ভূমিকায়। শনিবার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় দিল্লি ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন (Delhi and District Cricket Association) বা ডিডিসিএ’র প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হলেন প্রয়াত প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অরুণ জেটলির (Arun Jaitley) ছেলে রোহন জেটলি (Rohan Jaitley)। ২০২১ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত এই পদে থাকবেন তিনি।

যদিও ডিডিসিএ’র অন্যান্য পদের জন্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৫, ৬ এবং ৮ নভেম্বর। ফল ঘোষণা হবে ৯ নভেম্বর। বলতে গেলে, বাবার জুতোতেই পা গলালেন তিনি। কারণ অরুণ জেটলি ১৯৯৯ সাল থেকে ২০১৩– একটানা ১৪ বছর DDCA–র প্রেসিডেন্ট ছিলেন। মৃত্যুর পর আবার ফিরোজ শাহ কোটলা স্টেডিয়ামের নাম বদলে তাঁর নামেই রাখা হয়।

আরও পড়ুন : Durga Puja 2020: বেহালার যে পাঁচটি পুজো এবছর আপনার নজর কাড়বে

পেশায় আইনজীবী রোহন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন একদম শেষে । অন্যদিকে, সুনীল কুমার গোয়েল প্রেসিডেন্ট পদে মনোনয়নপত্র জমা দিলেও পরে তা প্রত্যাহার করে নেন। যদিও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতে কিছুটা যেন হতাশও হন রোহন জেটলি। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর বলেছিলেন, ‘‌‘‌নির্বাচনের জন্য আমি প্রস্তুত ছিলাম। গণতন্ত্রের ক্ষেত্রে এটা অত্যন্ত জরুরি।’‌’

পেশায় আইনজীবী রোহন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন একদম শেষে । অন্যদিকে, সুনীল কুমার গোয়েল প্রেসিডেন্ট পদে মনোনয়নপত্র জমা দিলেও পরে তা প্রত্যাহার করে নেন। যদিও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতে কিছুটা যেন হতাশও হন রোহন জেটলি। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর বলেছিলেন, ‘‌‘‌নির্বাচনের জন্য আমি প্রস্তুত ছিলাম। গণতন্ত্রের ক্ষেত্রে এটা অত্যন্ত জরুরি।’‌’ রোহান এটা বলেছেন খানিকটা চাপে। বিজেপি এতদিন রাহুল গান্ধীকে শাহজাদা বলে খোঁচা দিয়ে এসেছে। কংগ্রেসের নেপোটিজম নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। সুতরাং ইটের বদলে যে পাটকেল খেতে হবে তা সম্ভবত বুঝছেন রোহন।

গত একবছর ধরে প্রেসিডেন্ট ছাড়াই কাজ চলছিল দিল্লি ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনে। কারণ সংস্থার বিরুদ্ধে দুর্নীতি এবং অপেশাদার মনোভাবের অভিযোগ তুলে ইস্তফা দিয়েছিলেন তদানীন্তন প্রেসিডেন্ট রজত শর্মা। এরপর বেশ কয়েকজন আধিকারিককেও সাসপেন্ড করা হয়েছে।

আরও পড়ুন : ২৮ অক্টোবর থেকে চালু হওয়ার সম্ভাবনা ভারত-বাংলাদেশ বিমান

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest