Tokyo Olympic 2020: এ বারও গেমস ভিলেজে কন্ডোম দেওয়া হবে অ্যাথলিটদের, তবে ব্যবহার করতে হবে বাড়িতে

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

আগামী ২৩ জুলাই থেকে জাপানের টোকিয়ো শহরে অলিম্পিক গেমসের (Olympics 2021) আসর বসতে চলেছে। চলবে ৮ অগাস্ট পর্যন্ত। ইতিমধ্যেই এই টুর্নামেন্টের প্রস্তুতি জোর কদমে চলছে। সেইসংক্রান্ত নতুন নতুন খবর আমরা পাচ্ছি। তবে এবার আমরা খবর পাচ্ছি যে টুর্নামেন্টের আয়োজকরা অ্যাথলিটদের কন্ডোম (Condom) বিতরণ করছেন। তবে এখানে একটা ট্যুইস্টও রয়েছে। আসলে, কন্ডোম দেওয়া হলেও, এবছর অ্যাথলিটরা তা ব্যবহার করতে পারবেন না। কন্ডোম প্রসঙ্গে টুর্নামেন্টের আয়োজকরা জানিয়েছেন যে অ্যাথলিটরা (Athletes) গেম ভিলেজে এই কন্ডোম ব্যবহার করতে পারবেন না। স্মৃতি হিসেবে তাঁরা এই কন্ডোম বাড়ি নিয়ে যেতে পারবেন।

১৯৮৮ সাল থেকে অলিম্পিকে কন্ডোমের ব্যবহার শুরু হয়েছে। এইচআইভি সচেতনতা বাড়ানোর জন্য সেই বছর অভিনব পদক্ষেপ নিয়েছিল আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি। সেই ধারা আজও একই রকম ভাবে চলে আসছে। এখনও বিপুল সংখ্যক অ্যাথলিটদের জন্য অঢেল কন্ডোম রাখা হয় অলিম্পিকের গেমস ভিলেজে। অলিম্পিক যত আধুনিক হয়েছে, ততই কন্ডোমের ব্যবহার বেড়েছে। কিন্তু অলিম্পিকের ইতিহাসে টোকিও অলিম্পিক্সে কন্ডোম থাকলেও তার ব্যবহারে রয়েছি বিধিনিষেধ। কারণ সেখানে সামাজিক দূরত্ব মানতেই হবে। তাই কন্ডোম থাকলেও টোকিও অলিম্পিক্সে তা ব্যবহার করার সুযোগ থাকবে না।

টোকিও গেমসের আয়োজকদের তরফ থেকে বলা হয়েছে, ‘প্রতি বারের মতো এ বারও গেমস ভিলেজে পা রাখার সময় কন্ডোম দেওয়া হবে অ্যাথলিটদের। তবে এও বলে দেওয়া হবে যে, এই কন্ডোম গেমসের সময় ব্যবহার করা যাবে না। বরং অ্যাথলিটরা চাইলে তা বাড়ি নিয়ে যেতে পারবেন।’ এবছর কমিটির পক্ষ থেকে ১.৬ লাখ কন্ডোম বিতরণ করা হয়। অর্থাৎ প্রত্যেক অ্যাথলিটকে ১৪টি করে কন্ডোম বিলি করা হবে।

করোনার সংক্রমণ আটকাতে কিছু কড়া নিয়ম পালন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংস্থা। যার মধ্যে অন্যতম হল, গ্যালারিতে যে সব দর্শকরা হাজির থাকবেন, তাঁরা মুখ খুলে গান গেয়ে বা চিত্‍কার করে অ্যাথলিটদের তাতাতে পারবেন না। তার বদলে যত পারুন হাততালি দিন। তাতে গ্যালারিতে পাশাপাশি বসে থাকার সময়ও সংক্রমণের ঝুঁকি কমবে বলে বিশ্বাস অলিম্পিক কমিটির।

একটা প্রশ্ন শুরু থেকেই ছিল। গেমস ভিলেজের ডাইনিং হলে আন্তর্জাতিক ক্রীড়াবিদরা নিজেদের মধ্যে মেলবন্ধনের আসর বসান। নানা দেশের অ্যাথলিটরা সেখানে একে অপরের সঙ্গে বন্ধুত্বের বন্ধনে জড়িয়ে পড়েন। কিন্তু সেখানেও এ বার থাকছে নতুন বিধিনিষেধ। সামাজিক দূরত্বকে গুরুত্ব দেওয়া হবে সেখানেও। অ্যাথলিটদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, দল বেঁধে না গিয়ে একা একা ডাইনিংয়ে বসে খেতে হবে।

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest