The farmer-daughter will be the first doctor in the village, Sachin next to Dipti's dream

কৃষক-কন্যা হবেন গ্রামের প্রথম চিকিৎসক, দীপ্তির স্বপ্নপূরণে পাশে সচিন

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

রত্নগিরির অখ্যাত জেরে গ্রামই এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। এই গ্রামই কয়েক বছরের মধ্যে পেতে চলেছে ঘরের মেয়ে ডাক্তার দীপ্তিকে। দীপ্তি বিশ্বাসরাওয়ের চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্নপূরণে পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন খোদ প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক সচিন তেন্ডুলকর।

দীপ্তি বিশ্বসরাও। মহারাষ্ট্রের রত্নগিরি জেলার প্রত্যন্ত গ্রামের বাসিন্দা। ১৯ বছরের এই ছাত্রীর দু’চোখে ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন। আর সেই স্বপ্নকে সত্যি করতেই তাঁর পাশে দাঁড়ালেন শচীন। ছোটবেলা থেকেই লেখাপড়ায় বেশ ভাল দীপ্তি। কিন্তু ডাক্তারি নিয়ে পড়ার খরচ তো নেহাত কম নয়। গ্রামে নেটওয়ার্কের সমস্যা। তাই লকডাউনে অনলাইন ক্লাস করতে বেশ সমস্যায় পড়তে হয়েছিল তাঁকে। কিন্তু অদম্য ইচ্ছাশক্তিতে ভর করেই সব প্রতিকূলতাকে অতিক্রম করেছেন তিনি। প্রতিদিন এক কিলোমিটার পথ পেরিয়ে নেটওয়ার্ক আছে এমন জায়গায় গিয়ে লেখাপড়া করেছেন। তাঁর সেই পরিশ্রমেরই পুরস্কার মেলে। বোর্ড পরীক্ষায় দুর্দান্ত ফল করেন দীপ্তি। সাফল্যের সঙ্গেই NEET-এ উত্তীর্ণ হন। ভাল র‍্যাঙ্কিংয়ের জন্য অলোকার একটি সরকারি মেডিক্যাল কলেজে ডাক্তারি পড়ার সুযোগও পেয়ে গিয়েছেন।

আরও পড়ুন: MS Dhoni: ভারতীয় জার্সিতে ফের দেখা যাবে ধোনিকে, তবে কি অবসর ভাঙছেন? জল্পনা শুরু

কিন্তু এই সুখবরের মধ্যেও তাঁর স্বপ্নের মাঝে বাধা হয়ে দাঁড়ায় অর্থ। আর্থিক কারণে ডাক্তারি পড়া কীভাবে চালানো সম্ভব হবে, ভেবে কূল পাচ্ছিল না দীপ্তির পরিবার। অথচ এই সময় মেয়েকে পিছিয়ে আসার কথাও তো বলা যায় না। অগত্যা আত্মীয়দের কাছে হাত পাতেন দীপ্তির বাবা। কিন্তু তাতেও হস্টেলে থাকা এবং অন্যান্য খরচের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ জোগাড় হয়নি। ঠিক এই সময়ই একেবারে দেবদূতের মতোই দীপ্তির জীবনে হাজির হলেন শচীন। নিজের স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার থেকেই দীপ্তির কথা শোনেন ‘লিটল মাস্টার’। আর তারপরই আর্থিকভাবে তাঁর পাশে থাকার আশ্বাস দেন।

শচীন তেণ্ডুলকরকে পাশে পেয়ে উচ্ছ্বসিত দীপ্তি। বলেন, “আমার স্কলারশিপের ব্যবস্থা করে দেওয়ার জন্য শচীন তেণ্ডলুকর ফাউন্ডেশনকে অনেক ধন্যবাদ। এবার নিশ্চিন্তে লেখাপড়া করতে পারব। ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন এবার সত্যি হতে পারে।”

আরও পড়ুন: Tokyo Olympics 2020: ভুটান আর আমেরিকাকে হারিয়ে প্রি-কোয়ার্টারে দীপিকা কুমারী

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest