১,৪০০ তৃণমূলকর্মীর BJP-তে যোগ দেওয়ার কথা থাকলেও এলেন না কেউ, চোটে লাল মুকুল

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

দলবদল করাতে তিনি দক্ষ। অন্য দল ভাঙতে তাঁর জুড়ি মেলা ভার। এমনই মত রাজনৈতিক মহলের। তাই তাঁকে ‘ম্যানেজ মাস্টার’ থেকে চাণক্য অনেক কিছুই বলা হয়। এবারও তেমন পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু কৌশল সব সময় সফল হয় না। এদিন তাই হল। যোগদান পর্ব ভেস্তে যাওয়ায় মঞ্চ থেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিজেপি’র সর্বভারতীয় সহ–সভাপতি মুকুল রায়

এই ঘটনার জন্য স্থানীয় নেতৃত্বের ব্যর্থতাকে দায়ী করে তিনি বলেন, ‘‌ওদের কথায় বিশ্বাস করে আমি এখানে এসেছিলাম। কেউ বিশ্বাসের অমর্যাদা করলে আমি ভালোভাবে নিই না। যোগদান হচ্ছে না জানতে পারলে আমি এই সভায় আসতাম না।’‌

আরও পড়ুন: কাফিলের নামে এনএসএ নয়, রায় সুপ্রিম কোর্টের, মুখ পুড়ল যোগী সরকারের

জানা গিয়েছে, কৃষ্ণগঞ্জের তৃণমূল বিধায়ক সত্যজিৎ বিশ্বাস খুনের মামলায় চার্জশিটে অভিযুক্ত হওয়ার পরে এই প্রথম নদিয়ায় এলেন মুকুল। আগামী ১৫ জানুয়ারি রানাঘাট আদালতে তাঁকে হাজির হতে নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। তবে সবকিছু ঠিকঠাক চললে পরিস্থিতি হয়তো কিছুটা স্বাভাবিক হত। কিন্তু তা হল না।

মঙ্গলবার চাকদহের শিমুরালি মনসাপোতার মাঠে বিজেপি’র নদিয়া দক্ষিণ জেলা তফসিলি মোর্চার সভায় অনেকে তৃণমূল থেকে যোগদান করবেন বলে জানানো হয়েছিল। যদিও কেউই আসেননি।
ফসিলি মোর্চার জেলা সভাপতি তারক সরকারের দাবি, ‘‌পঞ্চায়েত সমিতি ও গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য–সহ বিভিন্ন স্তরের ১,৪০০ তৃণমূল কর্মীর আমাদের দলে যোগ দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তৃণমুল থেকে আমাদের দলে আসা স্থানীয় বিজেপি নেতারা এই ব্যাপারে আপত্তি জানানোয় এদিনের মতো যোগদান পর্ব বাতিল করা হয়েছে।’‌
মুকুল ক্ষোভ উগড়ে দিয়ে দাবি করেন, ‘‌আমি রাজনীতিটা খুব খারাপ বুঝি না। গত লোকসভার নির্বাচনের সময়ে বলেছিলাম, আমরা ২০–২২ টি আসন পাব। ১৮ টি পেয়েছি। আমি বলে যাচ্ছি, বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূল ১০০ আসন পাবে না। যতই ওরা সংখ্যালঘু–সংখ্যাগুরুর হিসাব করুক।’‌
Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest