মিটার রিডিং না নিয়ে কীসের ভিত্তিতে বিল পাঠিয়েছে CESC, জবাব চাইল হাইকোর্ট

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

লকডাউনের মধ্যে মিটারের রিডিং না নিয়ে কার অনুমতিতে গ্রাহকদের বিল পাঠিয়েছে সিইএসসি। মাত্রাতিরিক্ত বিল নিয়ে দায়ের এক মামলায় সংস্থাকে এই প্রশ্নই করল আদালত। রিডিং ছাড়া কোন পদ্ধতিতে বিল পাঠানো হয়েছে তা হলফনামা দিয়ে জানাতে নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিবি রাধাকৃষ্ণন এবং বিচারপতি অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ।

রজনীশ কলাবতী নামে এক ব্যক্তির দায়ের করা এক জনস্বার্থ মামলায় আইনজীবী প্রশ্ন করেন, সিইএসসি গড় বিল পাঠানোর অনুমতি পেয়েছে ৬ মে। অথচ মার্চ থেকে মিটারের রিডিং নেয় না সংস্থা। তাহলে মার্চ ও এপ্রিলে কার অনুমতি নিয়ে গড় বিল পাঠিয়েছে সংস্থা। মামলাকারীর দাবি, ওই বিল অবৈধ। তাই বাতিল করতে হবে।

আরও পড়ুন : সোমবার দামে সর্বকালের রেকর্ড সোনার ,কম যায় না রুপোও

মামলার শুনানিতে তিনি প্রশ্ন তোলেন, মিটার রিডিং না নিয়ে কোন তথ্যের ভিত্তিতে ৪ মাসের গড় বিল পাঠানো হয়েছে? তিনি দাবি করেছেন, ৬ মে কর্তৃপক্ষ ওই কোম্পানিকে গড় বিল তৈরির অনুমতি দেয়। কিন্তু তার আগের দু’মাস কিসের ভিত্তিতে গড় বিল তৈরি করা হল।

যদি মে মাসে এই অনুমতি দেওয়া হয় তাহলে আগের মাসগুলি থেকে তা কেন কার্যকর করা হল? এছাড়াও বিদ্যুতের বর্ধিত মাশুলের প্রসঙ্গও উত্থাপন করেছেন মামলাকারী। তাঁর আরও অভিযোগ, গ্রাহকদের মোবাইলে যে বিল পাঠানো হয়েছে তাতে কোনও পূর্ণাঙ্গ তথ্য দেওয়া হচ্ছে না।

পাশাপাশি বিল তৈরির ক্ষেত্রে বেশ কিছু অসংগতি রয়েছে বলেও মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে। গোটা বিষয়টি নিয়ে সিইএসসিকে হলফনামা দায়ের‌ করে জবাব দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে ডিভিশন বেঞ্চ। মামলার পরবর্তী শুনানি ৫ আগস্ট।এর আগেই রাজ্যের চাপে পিছু হটতে বাধ্য হয় CESC। জানানো হয়, গত দু’মাসের বকেয়া বিদ্যুতের ইউনিটের টাকা আপাতত মেটাতে হবে না গ্রাহকদের।

আরও পড়ুন : তৈরি রাফাল! আজই ফ্রান্স থেকে ভারতের পথে এই যুদ্ধবিমান, দেখুন ছবি

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest