‘ছোড়দার’ প্রয়াণে শোকাহত মমতা, ‘অভিভাবক’কে স্মরণ অধীরের

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি সোমেন মিত্রর (Somen Mitra) প্রয়াণে শোকস্তব্ধ রাজনৈতিক মহল। তাঁর রাজনৈতিক সহকর্মী, বাংলার কংগ্রেসি ভাবধারার মানুষেরা তো বটেই, বিরোধী শিবিরের নেতানেত্রীরাও প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির মৃত্যুতে শোকাহত।

বঙ্গ রাজনীতির অন্যতম প্রবীণ এই নেতা দলমতের ঊর্ধ্বে গিয়ে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছিলেন। বঙ্গ রাজনীতির আঙিনা পেরিয়ে জাতীয় স্তরের রাজনীতিতেও অতি পরিচিত নাম হয়ে উঠেছিলেন’ছোড়দা’। স্বাভাবিকভাবেই তাঁর মৃত্যুতে গোটা দেশের রাজনৈতিক মহল শোকস্তব্ধ।

রাজনীতি হোক বা নিজের বিধানসভা এলাকা – বরাবরই ‘ছোড়দা’ হিসেবে পরিচিত ছিলেন। আর সেই সোমেন মিত্রের মৃত্যুর খবরে শোকস্তব্ধ রাজনৈতিক মহল। মেনে নিতে পারছেন না সাধারণ মানুষও। তারইমধ্যে শোকপ্রকাশ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী, বহরমপুরের সাংসদ অধীর চৌধুরী থেকে শুরু করে রাজনীতিবিদরা।

আরও পড়ুন :  প্রবল বিরোধিতায় স্কুল-পাঠ্যক্রমে টিকে গেলেন টিপু, বাদ গেলেন না যিশু-মহম্মদও

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শোকবার্তায় জানান, বর্ষীয়ান নেতা, প্রাক্তন সাংসদ এবং পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি সোমেন মিত্রের মৃত্যুতে মর্মাহত। তাঁর পরিবার, অনুগামী এবং শুভাকাঙ্ক্ষীদের প্রতি গভীরভাবে সমবেদনা জানাচ্ছি।

রাহুল গান্ধী লেখেন, এই কঠিন সময়ে সোমেন মিত্রের পরিবার এবং বন্ধুদের আমার ভালোবাসা এবং সমবেদনা। তাঁকে আমরা ভালবাসা এবং শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করব।

রাজনৈতিক অভিভাবক’কে স্মরণ করে অধীর বললেন,”সোমেন মিত্র আর নেই এটা ভাবতে পারছিনা, বাংলার একটা অধ্যায় সমাপ্ত হলো। সংগ্রাম করে, প্রতিকূলতার মোকাবিলা করে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। আমার রাজনৈতিক অভিভাবক, আমাকে জনপ্রতিনিধি করার মূল কারিগর সোমেন দা কে হারিয়ে আমি দুঃখে কাতর ও বেদনাহত হলাম। ”

সিপিআইএম নেতা মহম্মদ সেলিম বলেন, ‘পুরনো দিনের মধ্যে যাঁরা ছিলেন, তাঁদের মধ্যে মানুষের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক থাকা (নেতাদের মধ্যে) অন্যতম ছিলেন সোমেনবাবু এবং নাম ধরে ও মুখ দেখে মানুষকে জানতেন। হাতের তালুর মতো নিজের বিধানসভা এলাকা চিনতেন।’

দিলীপ ঘোষ বলেন, বাংলার পুরনো রাজনৈতিক সংস্কৃতির মুখ ছিলেন সোমেন মিত্র। যা সৌজন্য এবং শালীনতার প্রতীক ছিল।

আরও পড়ুন : NEP 2020: ৫ বছরের ইন্টিগ্রেটেড স্নাতক, উঠে গেল M.Phil, সাহিত্য-সংগীতের সঙ্গে পড়া যাবে রসায়নও- একনজরে দেখুন নয়া শিক্ষা নীতির ঘোষণা

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest