‘ফুরফুরার চ্যাংড়া’ বললেন দিদি, আব্বাস বললেন ‘অহংকারী’

পালটা আব্বাস বললেন, ‘মুসলমান ওর সঙ্গে নেই বুঝে ভুলভাল বকছেন।’
Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

শনিবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার রায়দিঘিতে প্রচারে ছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, ‘হায়দরাবাদ থেকে বিজেপি-র এক বন্ধু এসেছে। সঙ্গে ফুরফুরার এক চ্যাংড়াকে নিয়েছে।’ রাজ্যে সংখ্যালঘু ভোট ভাগের চক্রান্তের অভিযোগে মমতার তির যে আইএসএফ-এর প্রধান আব্বাসউদ্দিন সিদ্দিকির দিকে, সেটা স্পষ্টই ছিল তৃণমূলনেত্রীর বক্তব্যে।

তবে একথা শুনে মেজাজ হারাননি ভাইজান। প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন ‘উনি অহঙ্কারী, মানুষকে মানুষ মনে করেন না।’ একই সঙ্গে আব্বাসের দাবি, ‘‘মুসলমানরা ওঁর সঙ্গে নেই বলেই উনি উল্টোপাল্টা বলছেন।’

আরও পড়ুন: নারী পরিবেষ্টিত শুভেন্দু! নিরাপত্তায় এবার মহিলা সিআরপিএফ জওয়ান

বিধানসভা নির্বাচনে বাম – কংগ্রেসের সঙ্গে জোট করে লড়ছে আব্বাসের দল।  রাজ্যে ২৮টি আসনে প্রার্থীও দিয়েছে আইএসএফ। এর মধ্যে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ৪টি আসনে খাম প্রতীকে লড়ছেন আব্বাস অনুগামীরা। শনিবার সেই দক্ষিণ ২৪ পরগনাতেই আব্বাসকে আক্রমণ করেন মমতা। মুসলিম ভোট ভাগ করে বিজেপি-কে সুবিধা করে দেওয়ার অভিযোগও আব্বাসের বিরুদ্ধে তুলেছেন তিনি।  রায়দিঘিতে মমতা বলেন, ‘ওরা কয়েক কোটি টাকা খরচ করে মুসলিম ভোট ভাগাভাগির চেষ্টা করছে। ওদের একটাও ভোট নয়। ওদের ভোট দেওয়া মানে বিজেপি-কে ভোট দেওয়া।’ পাল্টা

আব্বাসের বক্তব্য, ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ১০ বছর ধরে মুসলিম সমাজকে বোকা বানিয়েছেন, মুসলিম সমাজকে মারার জন্য বিজেপি-কে পশ্চিমবঙ্গে ঢোকাচ্ছেন। এর জবাব রাজ্যের জাতি, বর্ণ, ধর্ম নির্বিশেষে সবাই দেবে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মুসলিমদের মারার পরিকল্পনা করতে পারেন, কিন্তু রাজ্যের হিন্দু, দলিত, আদিবাসী, সাঁওতাল সবাই মুসলমানদের ভালবাসেন। আমরা ভাইয়ে ভাইয়ে মিলে মিশে আছি।’

আরও পড়ুন: খাতায় কলমে এখনও বিজেপিতে, তবু নির্দল প্রার্থী হিসাবে মনোনয়ন জমা দিলেন মনিরুল ইসলাম

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest