পুজোয় কি সারা রাত ঠাকুর দেখা যাবে? নিয়মাবলী ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রী

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

করোনা আবহেই বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসবের প্রস্তুতি। এবার নিয়মবিধিতে অনেক বদল আসতে চলেছে, সেই ইঙ্গিত ছিলই। বৃহস্পতিবার নেতাজি ইন্ডোরে পুজো কমিটিগুলোর সঙ্গে বৈঠকে নয়া নিয়মাবলি নিজেই জানিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। সতর্কতার সঙ্গে পুজোর আনন্দে মাততে এবার বাদ গেল প্রথাগত বেশ কয়েকটি বৈশিষ্ট্য। সংক্রমণ এড়াতে যোগ হল নতুন অনেক নিয়মই। চলতি বছর রাজ্যে ৩৭ হাজারেরও বেশি দুর্গাপুজো (Durgapuja) হচ্ছে বলে হিসেব দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।

বৃহস্পতিবার বিকেলে নেতাজি ইনডোর স্টেডিয়ামে পুজো কমিটিগুলি ও প্রশাসনকে নিয়ে সমন্বয় বৈঠক ডেকেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবারে কোভিড পরিস্থিতিতে পুজো করার বিষয়ে উদ্যোক্তা ও প্রশাসনের উদ্দেশে একাধিক বিধিনিষেধ মানার কথা বলেন মমতা।

১. খোলামেলা প্যান্ডেল করুন। যাতে সংক্রমণ বেরিয়ে যায়। সাইড ঢাকলে ছাদ খোলা রাখুন, ছাদ ঢাকলে সাইড খোলা রাখুন।

২. প্যান্ডেল এমন ভাবে করুন যাতে ফিজিক্যাল ডিস্টেন্স বজায়। থাকে। সোশ্যাল ডিস্টেন্স ভুল কথা। আমরা ফিজিক্যাল ডিস্টেন্স বলছি।

৩. মণ্ডপে ঢোকার এন্ট্রি এবং এক্সিট আলাদা করুন। নাহলে গাদাগাদি হবে।

৪. আমি যেমন দোকানের সামনে, বাজারে গোল্লা গোল্লা রিং করে দিয়েছিলাম, ওই রকম গোল্লা রিং করে দিন। তাহলে মানুষ দূরত্ব বজায় রেখে দাঁড়াবেন।

আরও পড়ুন: ‘গরু তো আর মানি ব্যাগে পাচার হচ্ছিল না! রাজ্যের পুলিশ ও শাসকদলের মদত রয়েছে’, কটাক্ষ অধীরের

৫. পুজো প্যান্ডেলে ঢোকার সময় স্যানিটাইজার মাস্ট। কমিটিগুলিকে ব্যবস্থা করতে হবে। প্রশাসন সহযোগিতা করবে।

৬. সবাইকে মাস্ক পরে প্যান্ডেলে ঢুকতে হবে। কারও মাস্ক না থাকলে কমিটিগুলি যেন মাস্কের ব্যবস্থা রাখে।

৭. স্বেচ্ছাসেবকদের স্যানিটাইজার, মাস্ক এবং ফেস শিল্ড দিতে হবে। বেশি করে ভলান্টিয়ার রাখবেন।

৮. তিনটে টাইমে ভাগ করে অঞ্জলি দেওয়ার ব্যবস্থা করুন। সাধরণ মানুষকে অনুরোধ, পারলে ফুল-বেলপাতা বাড়ি থেকে নিয়ে আসুন।

৯. ভোগ বিতরণটা করুন সিস্টেমেটিক। ওটা নিজেরা ঠিক করে নিন।

১০. সিঁদুর খেলা খুব সেন্টিমেন্টাল। বড় জায়গায় যাতে এটা করা যায় সেটা দেখতে হবে।

১১. যারা পুজোয় পুরস্কার দেবেন, তারা মণ্ডপে যান সকাল সকাল। দশটা থেকে তিনটের মধ্যে।

১২. পুলিশকর্মীদেরও মাস্ক, স্যানিটাইজার মাস্ট।

১৩. মিটিং মিছিল করে বিসর্জন হবে না। কোথায় কবে বিসর্জন সেটা ভাগ করে করতে হবে। ঘাটগুলোতে পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা করুন।

৪. আমি যেমন দোকানের সামনে, বাজারে গোল্লা গোল্লা রিং করে দিয়েছিলাম, ওই রকম গোল্লা রিং করে দিন। তাহলে মানুষ দূরত্ব বজায় রেখে দাঁড়াবেন।

৫. পুজো প্যান্ডেলে ঢোকার সময় স্যানিটাইজার মাস্ট। কমিটিগুলিকে ব্যবস্থা করতে হবে। প্রশাসন সহযোগিতা করবে।

৬. সবাইকে মাস্ক পরে প্যান্ডেলে ঢুকতে হবে। কারও মাস্ক না থাকলে কমিটিগুলি যেন মাস্কের ব্যবস্থা রাখে।

৭. স্বেচ্ছাসেবকদের স্যানিটাইজার, মাস্ক এবং ফেস শিল্ড দিতে হবে। বেশি করে ভলান্টিয়ার রাখবেন।

৮. তিনটে টাইমে ভাগ করে অঞ্জলি দেওয়ার ব্যবস্থা করুন। সাধরণ মানুষকে অনুরোধ, পারলে ফুল-বেলপাতা বাড়ি থেকে নিয়ে আসুন।

৯. ভোগ বিতরণটা করুন সিস্টেমেটিক। ওটা নিজেরা ঠিক করে নিন।

১০. সিঁদুর খেলা খুব সেন্টিমেন্টাল। বড় জায়গায় যাতে এটা করা যায় সেটা দেখতে হবে।

১১. যারা পুজোয় পুরস্কার দেবেন, তারা মণ্ডপে যান সকাল সকাল। দশটা থেকে তিনটের মধ্যে।

১২. পুলিশকর্মীদেরও মাস্ক, স্যানিটাইজার মাস্ট।

১৩. মিটিং মিছিল করে বিসর্জন হবে না। কোথায় কবে বিসর্জন সেটা ভাগ করে করতে হবে। ঘাটগুলোতে পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা করুন।

১৪. ঠাকুর দেখায় কোনও বাধা থাকবে না বলে জানিয়েছেন তিনি। একাদশী পর্যন্ত ঠাকুর দেখা যাবে সারা রাত। তবে অবশ্যই মুখে থাকতে হবে মাস্ক।

করোনা কাঁটায়, শারীরিক দূরত্ববিধি মানার জন্য বাদ পড়ছে বেশ কয়েকটি প্রথা। তার মধ্যে অন্যতম – রেড রোডের পুজো কার্নিভ্যাল বাতিল। দুঃসংবাদ ঘোষণা করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ”এবার কার্নিভ্যালটা করতে পারছি না। কারণ, রেড রোডে এবার নমাজও বাতিল হয়েছে। আমি দুঃখিত এর জন্য। আগামী বছর খুব ভাল করে কার্নিভ্যাল করব।”

আরও পড়ুন: বকেয়া ডিএ মেটাতে হবে ১৬ ডিসেম্বরের মধ্যে, স্যাটে ফের ধাক্কা রাজ্যের

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest