২০২১-এ সবথেকে বড় একুশে জুলাই করব : মমতা

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

এ এক অন্য ২১। অন্যবার একুশে জুলাইয়ের সকালে তিনি যখন টুইট করেন, ততক্ষণ ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনের মঞ্চ ভিড়ে থিকথিক করে। কিন্তু এবার যখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় টুইট করে শহিদদের শ্রদ্ধা জানালেন, তখন সেই চেনা ভিড়টাই নেই। সবকিছু যেন কেমন অচেনা।

পরিস্থিতির চাপে চিরাচরিত প্রথায় কিছুটা পরিবর্তন হলেও প্রতিবারের মতো একুশে জুলাইয়ের সকালে শহিদদের শ্রদ্ধা জানান মমতা। টুইটারে তিনি লেখেন, ‘আজ একুশে জুলাই, শহিদ দিবস। ১৯৯৩ সালে আজকের দিনে আগের সরকারের গুলিতে আমাদের ১৩ জন কর্মী নিহত হয়েছিলেন। সেই বিশেষ দিনে, রাজনৈতিক হিংসার শিকার সবাইকে শ্রদ্ধা জানাচ্ছি।’

আরও পড়ুন : সামাজিক দূরত্বের পাঠ দিতে শাহরুখের সিগনেচার পোজ ! ভাইরাল অসম পুলিশের টুইট

ধর্মতলার খোলা মঞ্চে শহিদ স্মরণ করতে না পারায় কিছুটা আক্ষেপও ঝরে পড়ে মমতা গলা থেকে। নেত্রীর আগুনের বক্তৃতায় কলকাতার প্রাণকেন্দ্রে তৃণমূল নেতা-কর্মীদের যে আবেগের বিস্ফোরণ হয়, তা ভার্চুয়ালি ছুঁতে চাইছে তৃণমূল। সেই বার্তা নিয়েই আরও একটি টুইটে মমতা বলেন, ‘শহিদদের স্মরণে ১৯৯৩ সাল থেকে আমরা বার্ষিক সভার আয়োজন করছি। কিন্তু মহামারী পরিস্থিতিতে বিধিনিষেধের কারণে এ বছর আমাদের একুশে জুলাইয়ের শহিদ দিবস কিছুটা ভিন্নভাবে আয়োজন করছি।

রাজ্যজুড়ে বুথস্তর পর্যন্ত পৌঁছে যাওয়ার জন্য দুপুর একটা থেকে আমরা একটি অন্যরকম অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছি। দুপুর দুটোর সময় প্রতিটি বুথে আমার ভাইবোনেদের উদ্দেশে ভাষণ দেব। মানুষ আমাদের ফের আশীর্বাদ দেওয়ার পর আমরা ২০২১ সালের জুলাইয়ে সবথেকে বড় অনুষ্ঠান করব।’

বিজেপি একটা ভাল ভোট ব্যাঙ্ক বানাতে পেরেছে তাতে সন্দেহ নেই। এই ভোট ব্যাঙ্ক হয়েছে পাটিগণিতের কারণে। সিপিএম তার ভোট ধরে রাখতে পারেনি। সেই ভোট থাবা বসিয়েছে বিজেপি। তবে তৃণমূল হাত লোকসবফ ভোটেও তার ভোট বাড়িয়েছে। এখন প্রশ্ন হল তাহলে ভোটমানচিত্রে ঠিক কি ছবি ফুটে উঠবে ?

এদেশে ভোট হয় না। ভোট করানো হয়। দিলীপ ঘোষরা যতই লাফান এটা নির্ভর করছে দিল্লি কি চাইছে তার উপর। তৃণমূল, সংসদে ও সংসদের বাইরে বিজেপির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করলেও, বিল পাশে তেমন অসুবিধা সৃষ্টি করেনি। বঙ্গ বিজেপির নেতৃত্বের সংকটও কেন্দ্রের কাছে অজানা নয়। এমন কোনো বিজেপি নেতা নেই যার কথা সকলে এক কথায় মেনে নেবেন। তার মানে দিল্লি থেকেই চালাতে হবে বাংলার সরকার।বঙ্গে বসবাসকারী অবাঙালিরা তা মেনে নিলেও বাঙালিরা তা মেনে নেবেন কিনা তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। তাই দিলীপ ঘোষরা কি বলছেন , সেটা তত গুরুত্বপূর্ণ নয়। মোদী বাবুরা কি ভাবছেন সেটাই মোদ্দা কথা।

আরও পড়ুন : সুর সম্রাট! নাসিরুদ্দিন শায়ের জন্মদিনে সামনে এল ‘বন্দিশ ব্যান্ডিটস’- এর ট্রেলার, দেখুন…

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest