৪ জন নয়, ৮ জনকে গুলি করে মারা উচিৎ ছিল: এবার হুমকি রাহুল সিনহার

শীতলকুচিতে কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে চার জনের মৃত্যুর ঘটনায় দিলীপ ঘোষ, সায়ন্তন বসুদের মন্তব্য নিয়ে উত্তাল রাজ্য রাজনীতি।
Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

দিলীপ ঘোষ, সায়ন্তন বসুর পর এবার রাহুল সিনহা। শীতলকুচিতে কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে চার জনের মৃত্যুর ঘটনায় দিলীপ ঘোষ, সায়ন্তন বসুদের মন্তব্য নিয়ে উত্তাল রাজ্য রাজনীতি। এরই মধ্যে সবটাই এবার ছাপিয়ে গেলেন হাবড়ার বিজেপি প্রার্থী রাহুল সিনহা। উল্লেখ্য চতুর্থ দফার ভোটে শীতলকুচির ১২৬ নং বুথে সেনাবাহিনীর গুলিতে ৪ জনের মৃত্যু হয় ও ৪ জন আহত হয়।

দিলীপ যেখানে বলেছিলেন, ‘বাড়াবাড়ি করলে দিকেদিকে শীতলকুচি হবে’, সেখানে রাহুলের মন্তব্য, ‘শীতলকুচিতে চার জন নয়, আট জনকে গুলি করে মারা উচিৎ ছিল।’ আর কেন কেন্দ্রীয় বাহিনী তা করেনি, তার জন্য বাহিনীকেই শোকজ করা উচিৎ বলে মত রাহুলের।

আরও পড়ুন: কোচবিহারে ৩ দিন নেতানেত্রীদের ঢোকা নিষিদ্ধ করল কমিশন, যেতে পারবেন না মমতাও

ভোটের প্রচার সেরে রবিবার রাতে রাহুলকে শীতলকুচির ঘটনা নিয়ে প্রশ্ন করেন সাংবাদিকরা। তখনই চরম বিতর্কে উসকে তিনি বলেন, ‘যারা গুলি চালিয়েছে, তাদের মেডেল দেওয়া উচিত। চার জন মারা গিয়েছে তো কী হয়েছে? আটজন কেন মারা গেল না? যারা CRPF-এর উপর গুলি চালাবে, যারা ভোটাধিকার হরণ করবে, তাদের দিকে কি ফুল ছুড়বে?’ বারাসতে এদিন মোদীর সভায় তিনি আরও বলেন, ‘খেলা তো হবেই, আমি অনেক আগেই বলেছিলাম। খেলতে গেলে কী হবে, সে তো শীতলকুচি দেখিয়ে দিয়েছে। BJP করার অপরাধে ১৮ বছরের ছেলেকে গুলি করে মারা করা হল। শীতলকুচিতে কেন্দ্রীয় বাহিনী চারজনকে গুলি করে মেরে ফেলেছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দিন শেষ হয়ে গেছে। এখন মস্তানরাজ কায়েম করে মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ করার চেষ্টা করছেন।’

আরও পড়ুন: নিজের লোককে খুন করে হিন্দু-মুসলমান বিভাজন করছে বিজেপি, রানাঘাটে তোপ মমতার

 

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest