মহামারীর আকার নিচ্ছে আত্মহত্যা! এগিয়ে মহারাষ্ট্র, উদ্বেগজনক অবস্থা বাংলারও

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

দেশে হুহু করে বাড়ছে আত্মহত্যা। ২০১৮ সালের তুলনায় ২০১৯ সালে আত্মহত্যা বেড়েছে ৩.৪ শতাংশ। এমনই তথ্য প্রকাশ করল ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরো (এনসিআরবি)।তথ্য বলছে, এই একবছরে আত্মহত্যাকারী বেড়েছে অন্তত পাঁচ হাজার।এখানেই শেষ নয়, এনসিআরবি-র তথ্য অনুযায়ী দেশের আত্মহত্যাকারীর সংখ্যার নিরিখে ওপরের দিকেই স্থান পশ্চিমবঙ্গের। মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ুর পরেই ঠাঁই হয়েছে এই রাজ্যের। পশ্চিমবঙ্গে ২০১৯ সালে আত্মহত্যা করেছেন অন্তত ১২ হাজার ৬৬৫ জন।

প্রথম পাঁচে বাকি দুই রাজ্য হল মধ্যপ্রদেশ এবং কর্নাটক। আত্মহত্যার কারণ হিসেবে সব থেকে উপরে রয়েছে পারিবারিক সমস্যা। মহানগরের ক্ষেত্রে অবশ্য কলকাতা প্রথম সারিতে নেই। রিপোর্ট বলছে, চেন্নাই, দিল্লি, বেঙ্গালুরু এবং মুম্বইয়ে সব থেকে বেশি আত্মহত্যা ঘটেছে। ২০১৮ সালের তুলনায় ২০১৯ সালে বেঙ্গালুরু বাদে বাকি তিনটি মহানগরেই আত্মহত্যা বেড়েছে। তবে দেশের শহরাঞ্চলের মধ্যে আত্মহত্যায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে এ রাজ্যের আসানসোল। দেশে ২০১৯ সালে ৭২টি সপরিবার আত্মহত্যার ঘটনাও ঘটেছে বলে রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে।

আরও পড়ুন: ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে মেট্রো চালুর সম্ভাবনা, থাকছে টোকেন, স্টেশন বন্ধ কনটেনমেন্ট জোনে

রিপোর্ট অনুযায়ী, ৩২.৪ শতাংশ আত্মহত্যার জন্য পারিবারিক কারণ দায়ী। প্রায় ১০ শতাংশ আত্মহত্যার পিছনে কোনও কারণ জানা যায়নি। সব থেকে বেশি আত্মহত্যা ঘটেছে ১৮ থেকে ৩০ বছর বয়সীদের মধ্যে।

রিপোর্টে এ-ও দেখা গিয়েছে, বেশির ভাগ আত্মঘাতী মানুষের শিক্ষাগত যোগ্যতা মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক পাশ।  রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে, পেশাদার এবং পরিণত বয়সে আত্মহত্যার ঘটনা কম। যে-হেতু অপরিণত বয়সে আত্মহত্যা বেশি হচ্ছে তাই আত্মঘাতীরা উচ্চশিক্ষার স্তরে পৌঁছতে পারছে না। তাই উচ্চ ডিগ্রিধারীদের মধ্যে আত্মহত্যার ঘটনা কম।

আরও পড়ুন: জিএসটি ক্ষতিপূরণ না পেলে কেন্দ্রের ওপরে ভরসাই চলে যাবে, মোদীকে চিঠি দিদির

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest