চলছিল হোর্ডিং লাগানো, চিড়িয়াখানার ভিতরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত ২, তৈরি হল তদন্তকমিটি

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

আলিপুর চিড়িয়াখানায় কাজ করার সময়ে বিদ্যুত্স্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হল দুই জনের। আশঙ্কাজনক আরও এক। মৃতদের নাম তারিণী ঘোষ, মুর্শিদাবাদের বাসিন্দা। অপরজন প্রদীপ দাস ভদ্র, চিংড়িহাটার বাসিন্দা। আশঙ্কাজনক অবস্থায় লিন্টন দাস নামে আরও এক জন হাসপাতালে ভর্তি।  কীভাবে লকডাউনের মধ্যে চিড়িয়াখানায় হোর্ডিং লাগানোর কাজ চলছিল, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।

জানা গিয়েছে, একটি বেসরকারি বিজ্ঞাপন সংস্থার বিলবোর্ড লাগানোর জন্য লোহার পোল বসানোর কাজ চলছিল চিড়িয়াখানার ভিতরে হাতির এনক্লোজারের সামনে। সেই সময়েই দুর্ঘটনাটি ঘটে।বনমন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় এই ঘটনার কথা শুনেছেন। তিনি বলেন, ‘‘অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা। আলিপুর চিড়িয়াখানার অধিকর্তার নেতৃত্বে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কী ভাবে এই দুর্ঘটনা ঘটল, তা খতিয়ে দেখে ওই কমিটি রিপোর্ট দেবে।’’

আরও পড়ুন: জোড়া নিম্নচাপে লাগাতার চলবে ভারী বৃষ্টি, কমলা সতর্কতা দক্ষিণবঙ্গে

বিজেপি নেতা রাকেশ সিং  চিড়িয়াখানায় কর্মী সংগঠনের নেতা হিসাবে পরিচিত। এ দিন দুর্ঘটনার খবর পেয়েই, তিনি ঘটনাস্থলে পৌঁছন। এই ঘটনায় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন রাকেশ সিং। তাঁর অভিযোগ, “লকডাউনের দিন সরকারি জায়গায় কী ভাবে একটি বেসরকারি সংস্থা কাজ করছিল? চিড়িয়াখানার অধিকর্তা কি ঘুমিয়ে আছেন? এত বড় ঘটনার পরও তাঁর খোঁজ নেই। সরকারকে জবাব দিতে হবে।”

রাজ্যজুড়ে করোনা লকডাউনের মধ্যেও কেন কাজ চলছিল? এ বিষয়ে চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ জানান, গত কয়েকদিন ধরে চিড়িয়াখানাতেই ক্যাম্প করে থেকে কাজ করছিলেন ওই কর্মীরা। তাই আজও কাজ চলছিল। কিন্তু ঠিক কীভাবে এমন মর্মান্তিক ঘটনা ঘটল তা নিয়ে তদন্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।

আরও পড়ুন: চাপের মুখে পিছু হটল CESC, এখন শুধু জুনের বিলই দিতে হবে সিইএসসি গ্রাহকদের

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest