লকডাউনের সময়ের অনাদায়ি ইউনিট যোগ করে গত জুনে যখন বিদ্যুতের বিল পাঠিয়েছিল সিইএসসি, তখন তার ‘অস্বাভাবিক’ অঙ্ক দেখে ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটে গ্রাহকদের বড় অংশের মধ্যে।
বৃহত্তর কলকাতার সিইএসসি (CESC) গ্রাহকদের জন্য আপাতত স্বস্তির খবর। মার্চ, এপ্রিল ও মে মাসের অনাদায়ী মিটার রিডিং আপাতত দিতে হবে না, শুধুমাত্র জুন মাসের সংশোধিত
লকডাউনের মধ্যে মিটারের রিডিং না নিয়ে কার অনুমতিতে গ্রাহকদের বিল পাঠিয়েছে সিইএসসি। মাত্রাতিরিক্ত বিল নিয়ে দায়ের এক মামলায় সংস্থাকে এই প্রশ্নই করল আদালত। রিডিং ছাড়া
লকডাউনের বাজারে বাড়ির মাসিক বিদ্যুৎ পরিষেবা বিল এসেছে ২১,১৪০ টাকা। সিইএসসি-র কাণ্ড দেখে মাথায় হাত অভিনেতা অঙ্কুশ হাজরার। করোনা সংক্রমণের জেরে গত মার্চ মাসের শেষ
কলকাতা: রবিবার সকাল থেকে বিদ্যুৎ পরিষেবা খানিকটা হলেও স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে কলকাতা এবং সংলগ্ন এলাকায়। তবে এখনও শহরের একটা বড় অংশে পরিষেবা স্বাভাবিক হয়নি
ওয়েব পোর্টালের ভিড়ে দি নিউজ নেস্ট এসেছে সঠিক খবর ও তথ্য নিয়ে। কারো তাবেদারি নয়, কারোর পক্ষপাতিত্ব নয়, তবে নিরপেক্ষ স্বাধীন মতামতকে সম্মান জানাতে আমরা এসেছি। কেবল সেন্টিমেন্টে সুড়সুড়ি দিয়ে ভিউ বাড়ানো আমাদের উদ্দেশ্য নয়। মিথ্যা ও গুজবের সঙ্গে কোন আপোষ নয়। কারোর ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত করা কিংবা কোন মতাদর্শ কে অযথা খাটো করা আমাদের উদ্দেশ্য নয়। যা সত্য, সুন্দর এবং মানব কল্যাণে দি নিউজ নেস্ট সর্বদা রয়েছে পাশে।