রথের দিন খুলছে তারাপীঠ, মন্দিরের অন্দরে যেতে পারবেন ভক্তরা, তবে থাকছে বিধিনিষেধ

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

ওয়েব ডেস্ক: রথের দিন সর্বসাধারণের জন্য খুলে যাচ্ছে তারাপীঠ মন্দির। তবে সোশ্যাল ডিসট্যান্সের কথা মাথায় রেখে আপাতত গর্ভগৃহে প্রবেশ করতে পারবেন না ভক্তরা। তারা মায়ের টানে দূর দূরান্ত থেকে ছুটে আসেন ভক্তরা। তবে করোনার জন্য মার্চের ২০ তারিখ থেকে  বন্ধ  মন্দিরের দরজা। ভক্তদের অপেক্ষার দিন এবার  শেষ।

আরও পড়ুন : ঝড়ের গতিতে করোনামুক্তির দিকে এগোচ্ছে পশ্চিমবঙ্গ, এক দিনে সুস্থ হয়ে উঠলেন ৫৬২ জন

৯৩ দিন পর খুলছে তারাপীঠ। তবে মন্দির খুললেও ভক্তদের সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে বহাল থাকছে কড়াকড়ি। স্যানিটাইজেশন টানেল দিয়ে মন্দিরে প্রবেশ করতে হবে। মাস্ক, গ্লাভস পরে  নাটমন্দিরে ৬  ফুট দূরত্ব থেকে পুজো দেওয়া যাবে। কিন্তু গর্ভগৃহে প্রবেশ করা যাবে না বলেই জানিয়েছেন মন্দির কর্তৃপক্ষ। মন্দির খুললেও এবার রথ হচ্ছে না তারাপীঠে। তারাপীঠের মন্দিরের সঙ্গে জড়িয়ে কয়েক হাজার মানুষের জীবিকা। মন্দির খোলার ঘোষণায় ভক্তদের সঙ্গে খুশি তাঁরাও।

মন্দির কমিটি সুত্রে খবর, সকল দর্শনার্থী ও সেবায়েতদের ক্ষেত্রে মাস্ক এবং হ্যান্ড গ্লাভস পরা বাধ্যতামূলক। সেইসঙ্গে মন্দিরে প্রবেশের আগে প্রত্যেকের শরীরের তাপমাত্রা পরীক্ষা করে দেখা হবে। এই কাজের জন্য মন্দির চত্ত্বরে করা হয়েছে মেডিকেল ক্যাম্প।

তিনটি স্যানিটাইজার ট্যানেল বসানো হয়েছে তারাপীঠ মন্দিরের তিনটি গেটে। দর্শনার্থীরা তার ভিতর দিয়ে মন্দিরে প্রবেশ করবেন। সামাজিক দুরত্ব বজায় রেখে পুন্যার্থীদের দাঁড়াতে হবে। প্রত্যেকের সঙ্গে কম করে ৬ ফুট দূরত্ব রেখে মন্দির চত্বরে দাঁড়াতে হবে।

আগের মতো গর্ভগৃহে প্রবেশ করে কোনও পুজো বা অঞ্জলির ব্যবস্থা থাকছে না নতুন নিয়মে। শুধুমাত্র সেবায়েতরাই গর্ভমন্দিরে প্রবেশ করতে পারবেন। দর্শনার্থীদের হয়ে সেবায়েতরাই পুজো দিয়ে আসবেন। আগের মতো কোনও সিঁদুর, চরণামৃত দেওয়ার ব্যবস্থা থাকছে না। নাট মন্দির থেকে মা কে দর্শন করে ফিরতে হবে দর্শনার্থীদের।

আরও পড়ুন : করোনার হামলা এবার খোদ সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের বাড়ির অন্দরে

Gmail 4
Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest