সোনা কিনতে গেলেই লাগবে kYC? জানুন আসল সত্যি…

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

নগদে যে কোনও মূল্যের সোনা, রুপো বা রত্ন কিনতে কি কেওয়াইসি লাগবে, তা নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছিল। বিভ্রান্তি দূর করতে কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রকের তরফে জানানো হল, নগদ দু’লাখ টাকার নীচে সোনা, রুপো বা রত্ন কেনার জন্য আধার কার্ড বা প্যান কার্ডের মতো কোনও কেওয়াইসি লাগবে না।

গত ২৮ ডিসেম্বর সোনাকে পিএমএলের আওতায় এনে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে কেন্দ্র। সেই বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমেই বিভ্রান্তি ছড়ায়। সূত্র উল্লেখ করে সংবাদসংস্থা এএনআই জানিয়েছে, ২০০২ সালের আর্থিক তছরুপ প্রতিরোধ আইনের আওতায় সেই বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে। সন্ত্রাসবাদে অর্থের জোগান এবং আর্থিক তছরুপ রুখতে বিশ্বব্যাপী একটি মাপকাঠি তৈরি করেছে আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান ফিনান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্স (এফএটিএফ)। সেই প্রতিষ্ঠানের নিয়ম অনুযায়ী, নগদে ১০ লাখ টাকার বেশি লেনদেনের ক্ষেত্রে কেওয়াইসি এবং ‘কাস্টমার ডিউ ডিলিজেন্স’ (গ্রাহকদের সংক্রান্ত তথ্য) লাগবে।

আরও পড়ুন: #HappyBirthdayHrithikRoshan: বিবাহবর্হিভূত সম্পর্কে বারবার নাম জড়িয়েছে এশিয়ার ‘সেক্সিয়েস্ট ম্যান’- এর

সূত্রের খবর, সোনা, রুপো বা রত্নের মতো দামী প্রসাধনী কেনার ক্ষেত্রে বিভিন্ন যে সুপারিশ করা হয়েছে, তার মধ্যে অন্যতম হল ‘কাস্টমার ডিউ ডিলিজেন্স’। অর্থাৎ একটি নির্দিষ্ট সীমার উপর লেনদেনের (১৫,০০০ মার্কিন ডলার বা ইউরো) জন্য গ্রাহকদের ‘কাস্টমার ডিউ ডিলিজেন্স’ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করতে হবে।

ভারত ২০১০ সাল থেকে এফএটিএফের সদস্য। সন্ত্রাসবাদে আর্থিক মদত রোখাই এফএটিএফের কাজ। অর্থাৎ ২ লক্ষ টাকার কমের সোনা কিনলে কেওয়াইসির যে তথ্য সম্প্রচারিত হয়েছে তা ভিত্তিহীন। বরং ২ লক্ষ টাকার উপর সোনা কিনলে ভারতে করতে হবে কেওয়াইসি। জমা দিতে হবে প্যান বা আধার নম্বর। তবে ভারতে আয়কর আইন অনুযায়ী, ২ লক্ষ টাকার বেশি নগদ লেনদেন বৈধ নয়।

আরও পড়ুন: ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জের টুইটারে মৌনি রায়ের উষ্ণ ছবি! নেট পাড়ায় মিমের ঢল

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest