As if someone has taken the flesh of the left hand, the mysterious death of Trinamool leader Setabur Rahman!

কেউ যেন খুবলে নিয়েছে বাঁ হাতের মাংস, মালদায় তৃণমূল নেতার সেতাবুর রহমানের রহস্যমৃত্যু!

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

ফের মালদায় বেআব্রু তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দল। তৃণমূল নেতাকে কুপিয়ে খুনের অভিযোগ দলেরই নেতার বিরুদ্ধে। মালদার চাঁচলের ঘটনা। নিহত তৃণমূল নেতার নাম সেতাবুর রহমান। মালদার চাঁচলের চন্দ্রপাড়া এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা।

পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার রাতে বাড়িতে ছিলেন সেতাবুর। বাড়ির লোকেদের দাবি অনুযায়ী, রাতে কয়েক জন এসে তাঁকে ডাকাডাকি করেন। বাইরে একটা জরুরি কাজ রয়েছে বলে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যান তাঁকে।

দীর্ঘক্ষণ পরও বাড়ি ফেরেন না তিনি। পরে পরিবারের সদস্যরা তাঁকে খুজতে বের হন। মোবাইলেও যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তাঁকে কোনওভাবেই যোগাযোগ করা সম্ভব হয় না। পরিবারের তরফে সম্ভাব্য সমস্ত জায়গায় খোঁজ করা হয়।

বিভিন্ন আত্মীয়দের বাড়িতেও খোঁজ করা হয়। কিন্তু কোনওভাবেই খোঁজ মেলে না। পরে থানার দ্বারস্থ হন পরিবারের সদস্যরা। শুক্রবার সকালে বাড়ির অদূরেই একটি এলাকায় সেতাবুরের রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার হয়।  তাঁর  সারা শরীরে গভীর ক্ষত। বাঁ হাতে খুবলে তুলে নেওয়া হয়েছে মাংস। ধারাল কোনও অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে খুন করা হয়েছে বলেই প্রাথমিক অনুমান। তারপর দেহ সেখানেই ফেলে রাখা হয়। এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।

সেতাবুর এলাকার চন্দ্রপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূলের বুথ প্রেসিডেন্ট ছিলেন। পরিবারের অভিযোগ, তাঁকে খুন করে দেহ ফেলে দেওয়া হয়েছে। অভিযোগের তির তৃণমূলেরই পঞ্চায়েত সদস্যার স্বামী ও তাঁর ভাইয়ের বিরুদ্ধে।

মৃতর দাদার অভিযোগ, “আমি বাড়ি ছিলাম না। বাড়িতে এসে শুনলাম আমার ভাইকে ওঁরা ডেকে নিয়ে গিয়েছে। জামালের স্ত্রী পঞ্চায়েত সদস্য। রাজনৈতিক কারণে জামালের সঙ্গে আমার ভাইয়ের ঝামেলা ছিল। যারা মেরেছে তারা হল খানপুর মণ্ডলপাড়া বুথের সদস্য। আমার ভাই খানপুর বাদুতোলা বুথের। তাদের কোনও ঝামেলা ছিল।”

চন্দ্রপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূলের বুথ প্রেসিডেন্ট। গতকাল রাত্রে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে তাকে খুন করা হয়েছে বলে এমনই দাবি করেছেন পরিবারের সদস্যরা। পরিবারের সদস্যদের অভিযোগ, গত পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময় থেকেই সমস্যার সূত্রপাত। রাজনৈতিক কারণেই তাঁকে কুপিয়ে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ।

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest