পূর্ব বর্ধমানে বাজ পড়ে মৃত ৪, আর্থিক সাহায্যের আশ্বাস জেলা প্রশাসনের

অরূপবাবু তাঁর স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে এদিন মাঠে তিল কাটতে গিয়েছিলেন। সেই সময় বজ্রপাতে মৃত্যু হয় তাঁর। অরূপবাবুর স্ত্রী কপালজোড়ে বেঁচে গিয়েছেন।
Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

শনিবার দুপুরে হঠাৎ করেই মুষল ধারে বৃষ্টি শুরু হয় বিভিন্ন জেলায়। সেই সময় বাজ পড়ে প্রাণ গেল পূর্ব বর্ধমানের (Purba Bardhaman) চারজনের। একজন জখম হয়েছেন। জানা গিয়েছে, রবিবার জেলাশাসকের দপ্তরে মৃতদের পরিবারের সদস্যদের হাতে চেক তুলে দেওয়া হবে।

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃতরা হলেন গুড়েঘর গ্রামের রঞ্জিতৎ গোয়ালা (৪০), কাঁশরা গ্রামের অরূপ বাগ (৪০), জ্যোৎশ্রীরাম গ্রামের শম্ভুচরণ দাস (৫২) ও মহিন্দর গ্রামের অধীর মালিক (৪৯)। জখম হয়েছেন রঞ্জিতের শ্যালক মনু আইরি। তাঁর বাড়ি কালনার তিলডাঙ্গা গ্রামে।

আরও পড়ুন : ‘যখন তখন ফেসবুকে যা খুশি বলা যায় না’, ‘লাইভ’ নিয়ে মদনকে ভর্ৎসনা মমতার

তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন রঞ্জিৎ তাঁর শ্যালকের সঙ্গে জমির সবজি পরিচর্যা করছিলেন। সেই সময় বজ্রপাত-সহ বৃষ্টি শুরু হয়। বাজ পড়ে দুইজনই জখম হন। তাঁদের জমালপুর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক রঞ্জিতকে মৃত ঘোষণা করেন।

মনু সেখানেই চিকিৎসাধীন রয়েছেন। অরূপবাবু তাঁর স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে এদিন মাঠে তিল কাটতে গিয়েছিলেন। সেই সময় বজ্রপাতে মৃত্যু হয় তাঁর। অরূপবাবুর স্ত্রী কপালজোড়ে বেঁচে গিয়েছেন। শম্ভুচরণও এদিন গ্রামের মাঠে সবজি পরিচর্যা করছিলেন। সেই সময় বাজ পড়ে জখম হন তিনি। তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে মৃত্যু হয় তাঁর।

অন্যদিকে, মহিন্দর গ্রামের অধীর মাঠ থেকে গরু নিয়ে ফেরার সময় বজ্রপাতে মারা যান। জামালপুরের বিডিও শুভঙ্কর মজুমদার জানান, এদিন বৃষ্টির সময় অস্বাভাবিক হারে বজ্রপাত হয়েছে। তাতে চারজনের মৃত্যু ঘটেছে।

আরও পড়ুন : তৃণমূলে ‘এক ব্যক্তি এক পদ’,মন্ত্রীদের ছাড়তে হবে লালবাতি গাড়ি, কড়া নির্দেশ মমতার

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest