Trinamool panchayat president with firearms! Viral picture, heated debate

আগ্নেয়াস্ত্র হাতে তৃণমূলের পঞ্চায়েত সভাপতি! ভাইরাল ছবি, তুঙ্গে বিতর্ক

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

হাতে বন্দুক নিয়ে নির্বিকার চিত্তে চেয়ারে বসে রয়েছেন মহিলা। ইনি অবশ্য যে সে মহিলা নন, জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) সভানেত্রী এবং পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি। নাম মৃণালিনী মণ্ডল মাইতি। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় মালদহের এই নেত্রীর ছবি ঘিরে বিতর্ক তুঙ্গে। দপ্তরের মধ্যে হাতে আগ্নেয়াস্ত্র (Arms) নিয়ে কেন বসেছিলেন নেত্রী? এই প্রশ্ন ওঠার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপানউতোর। জেলা তৃণমূল নেতৃত্বের বার্তা, ঘটনা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। বিস্তারিত তদন্ত হবে। আর বিজেপির কটাক্ষ, সঙ্গে অস্ত্রশস্ত্র রাখাই তৃণমূলের সংস্কৃতি।

পুরাতন মালদা পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি তথা মালদা মহিলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভানেত্রী মৃণালিনী মন্ডল মাইতি বার বার জড়িয়েছেন বিতর্কে। বিডিও (BDO) অফিসের মধ্যে সরকারি কর্মীকে মারধর করা থেকে শুরু করে একাধিক অভিযোগ উঠেছে তার স্বামীর বিরুদ্ধেও। এবারে সরকারি অফিসের মধ্যেই আগ্নেয়াস্ত্র হাতে তার ছবি ভাইরাল হওয়ায় তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে জেলা জুড়ে।

এই বিষয়ে রাজ্য তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক কৃষ্ণেন্দু নারায়ণ চৌধুরী বলেন, সরকারি চেয়ারে বসে এই ধরনের আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে খেলা করাটা সঠিক নয়। আগ্নেয়াস্ত্রটি খেলনা নাকি আসল তা পুলিশ অনুসন্ধান করে বলবে। তবে ছবিতে দেখে এটি আসল আগ্নেয়াস্ত্র বলেই মনে হয়েছে কৃষ্ণেন্দু নারায়ণ চৌধুরীর।

মালদার বিজেপি (BJP) সভাপতি গোবিন্দ চন্দ্র মন্ডল বলেন, ১১ বছরে গোটা রাজ্যের পাশাপাশি মালদাকেও বারুদের স্তূপের উপর দাঁড় করিয়েছে শাসক দল। ওদের অফিসে এটাই কালচার। পিস্তল আছে, খুঁজলে বোম এবং একে ৪৭ (AK 47) পাওয়া যেতে পারে। এটাই ওদের কালচার হয়ে দাঁড়িয়েছে। চাকরি চলে যাবার ভয়ে পুলিশ প্রশাসন চুপ করে আছে বলেও কটাক্ষ করেন তিনি।

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest