AAP is going to fight in Panchayet Election in West Bengal

AAP: পঞ্জাবের জয়কে সামনে রেখে ঝাঁপাচ্ছে আপ, আজ ‘পদার্পণ যাত্রা’

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

দিল্লি, পঞ্জাব জয়ের পর এবার আম আদমি পার্টি বা আপ-এর (AAP) নজরে বাংলা। রবিবার কলকাতায় পদযাত্রা করবে আপ। বিকেলে গিরিশ পার্ক থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত মিছিল করবে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল। এই কর্মসূচির নাম দেওয়া হয়েছে ‘পদার্পণ যাত্রা’।

বৃহস্পতিবার পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণা হয়েছে। উত্তরপ্রদেশ, মণিপুর এবং উত্তরাখণ্ড বিজেপি দখল করেছে। গোয়াতেও বিজেপি সরকার গঠনের পথে। কিন্তু পঞ্জাবে সকলকে সাফ করে ক্ষমতা দখল করেছে ঝাড়ু। সেই ঘটনাকে সামনে রেখেই এ রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় সদস্য সংগ্রহে নেমেছেন আপ নেতারা। পাশাপাশি নানা রাজনৈতিক কর্মসূচি চালানো হচ্ছে। পোস্টার সাঁটানো হয়েছে বিভিন্ন জায়গায়। সেখানে যোগাযোগের জন্য ফোন নম্বরও দেওয়া হয়েছে। উত্তরের পাশাপাশি দক্ষিণবঙ্গকেও নিশানা করেছে আপ। শনিবার যেমন উত্তর ২৪ পরগনার বারাসতে আপ কর্মীদের রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করতে দেখা গিয়েছে। আবার মালদহের রতুয়াতেও শিবির করে শুরু হয়েছে আপের সদস্য সংগ্রহ অভিযান। উত্তর ২৪ পরগনার মিডিয়া ইনচার্জ শালু বাজাজের কথায়, ‘‘পঞ্জাবে ঐতিহাসিক জয় হয়েছে আমাদের। আপ একটি দুর্নীতিমুক্ত দল। দেশের সর্বত্র এই দলের প্রয়োজন। আমাদের দলে শিক্ষিত লোকজন রয়েছেন। আমরা মানুষের জন্য কাজ করতে চাই। প্রথমে আমরা পঞ্চায়েতে আসার চেষ্টা করব।’’

আরও পড়ুন: Rape: ৫ বছর ধরে নাবালিকা মেয়েকে ধর্ষণ বাবার, মা যা করতেন শুনলে চমকে উঠবেন.‌.‌

অনেকদিন ধরেই এ রাজ্যে আনাগোনা বেড়েছে আপের। একাধিক জেলায় আপের সদস্যও রয়েছে। তবে ভোটে লড়ার জন্য যে সুসংহত সংগঠন প্রয়োজন হয়, তা এখনও তৈরি করে উঠতে পারেনি তারা। গোয়াতে এ বছর ২টি আসন পেয়েছে কেজরির দল। কিন্তু এই গোয়াতে তারা ঘুঁটি সাজানো শুরু করেছিল বছর পাঁচেক আগে। পঞ্জাবেও ময়দানে নেমেই ছয় হাঁকানো নয়। লোকসভা ভোটের সময় থেকেই সক্রিয় হচ্ছিল সে রাজ্যে ‘আম আদমি’র দল। রাজনৈতিক মহলের মতে, বাংলার পঞ্চায়েত ভোট দিয়ে নিজেদের শক্তি পরখ করে নিতে চাইছেন কেজরীবাল। আসল লক্ষ্য ২০২৪-ই।

বাংলায় আপের পদার্পণ যাত্রা নিয়ে রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম বলেন, “বিজেপির হাত ধরে উত্তর প্রদেশের সংস্কৃতি বাংলায় আসতে চেয়েছিল। কিন্তু বাংলার মানুষ তা প্রত্যাখ্যান করেছে। আমার মনে হয় না আপের এখানে কিছু আছে। আপের কোনও প্রভাব বাংলায় পড়বে না। এখানে আসতেই পারে। এটা গণতান্ত্রিক দেশ। এখানে যে কেউ যে কোনও জায়গায় গিয়ে সমাবেশ করতেই পারে। কিন্তু তাতে বিশেষ কোনও প্রভাব পড়ে বলে আমার মনে হয় না।”

আরও পড়ুন: WB By Election: বালিগঞ্জে বাবুল, আসানসোলে শত্রুঘ্ন, উপনির্বাচনের প্রার্থী ঘোষণা করলেন মমতা

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest