Mamata Banerjee injured in helicopter landing.

Mamata Banerjee injured: হাঁটুর নিচে লিগামেন্টে ও কোমরের বাঁ দিকে চোট মুখ্যমন্ত্রীর, আর ভোট প্রচার করতে পারবেন?

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

খারাপ আবহাওয়ার কারণে জরুরি অবতরণের পর হেলিকপ্টার থেকে নামতে গিয়ে চোট পেয়েছেন তৃণমূল নেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এসএসকেএম-এ স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর চিকিৎসকেরা জানতে পারেন, বাঁ পায়ের লিগামেন্টে চোট পেয়েছেন তিনি। চোট আছে কোমরেও। এছাড়া হাঁটুতেও জল জমার লক্ষণ পাওয়া গিয়েছে। যার জেরে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। যদিও ভর্তি না হয়ে বাড়ি ফিরে যান তিনি। সামনেই ভোট, সেক্ষেত্রে নির্বাচনী ব্যস্ততার জন্যই হয়ত মুখ্যমন্ত্রী ভর্তি হতে চাননি বলে মনে করছেন কেউ কেউ।

পঞ্চায়েত ভোটপ্রচারে মঙ্গলবার জলপাইগুড়ি পৌঁছে গিয়েছিলেন তৃণমূল নেত্রী। ক্রান্তিতে ছিল জনসভা। সেখান থেকে বাগডোগরা হয়ে কলকাতা ফেরার কথা ছিল তাঁর। কিন্তু তার বাগডোগরা পৌঁছনোর আগেই দুর্যোগের কবলে পড়ে মুখ্যমন্ত্রীর হেলিকপ্টারকে। আর তাতেই পা ও কোমরে চোট পান মমতা। সড়ক-পথে কলকাতায় ফেরেন তিনি। এরপর যখন এসএসকেএম হাসপাতালে পৌঁছন, তখন খোঁড়াচ্ছিলেন মমতা। দেখেই বোঝা যাচ্ছিলেন, বেশ অস্বস্তিতেই রয়েছেন তিনি। এমআরআই-এর রিপোর্টে জানা যায়, মুখ্যমন্ত্রীর বাঁ পায়ের হাঁটু ও হিপ জয়েন্টের লিগামেন্টে আঘাত লেগেছে।

আরও পড়ুন: Panchayat Election 2023: কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়েই পঞ্চায়েত ভোট! হাই কোর্টের রায় বহাল শীর্ষ আদালতে

চিকিৎসা ইতিমধ্যেই শুরু করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন এসএসকেএমের ডিরেক্টর মনিময় বন্দ্যোপাধ্য়ায়। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসকেরা মমতাকে পরামর্শ দিয়েছিলেন, যাতে তিনি হাসপাতালে ভর্তি থেকে চিকিৎসা করান। কিন্তু ভর্তি হতে চাননি মমতা। বাড়িতে থেকেই চিকিৎসা করাতে চান তিনি। এদিন চিকিৎসার পর উডবার্ন ওয়ার্ড থেকে হুইলচেয়ারে করে গাড়ি পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া হয় মুখ্যমন্ত্রীকে। তারপর গাড়িতে উঠে হাসপাতাল ছাড়েন তিনি।

কিন্তু অনেকেরই প্রশ্ন, হাঁটুতে জল জমার লক্ষণ-সহ মুখ্যমন্ত্রীর আর যে সমস্ত চোটগুলি পাওয়া গিয়েছে সেগুলি ঠিক কতটা গুরুতর? এই ধরনের চোটের ক্ষেত্র কতদিনই বা বিশ্রাম নেওয়া উচিত? সাধারণত এই ধরনের সমস্যার ক্ষেত্রে বিশ্রামের বিষয়টি চিকিৎসকের ওপরে নির্ভর করে। কেউ ৫ দিন, কেউ ৭ দিন তো কেউ আবার ১০ দিন বিশ্রামের পরামর্শ দেন। অর্থাৎ রোগী কতটা সুস্থ সেটা বুঝে চিকিৎসকই তাঁকে স্বাভাবিক চলাফেরার অনুমতি দেবেন।

আরও পড়ুন: Tomato Price Hike: টমেটোর সেঞ্চুরি পার, উৎসবের মরসুমে নাজেহাল জনগণ

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest