Minimum wage: Bengal to fix minimum wage of domestic helps in 3 months

Minimum wage: বাড়ির পরিচারিকার মাইনে এবার ঠিক করে দেবে মমতার সরকার

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

অসংগঠিত শ্রমিকদের ন্যূনতম বেতন(Minimum wage) বেঁধে দিতে উদ্যোগী হচ্ছে রাজ্যে সরকার। রাজ্যের হাতে থাকা আইনি অধিকার কাজে লাগিয়েই এই উদ্যোগ নিচ্ছে নবান্ন। এল ফলে গৃহ পরিচারিকা ও পরিচারক-সহ সমস্ত অংসগঠিত শিল্পের শ্রমিকদের বেতনের ন্যূনতম হার হবে রাজ্য সরকার নির্দ্ধারিত।

১৯৪৮ সালের শ্রম আইনের(Labour Act 1948) মাধ্যমে রাজ্য সরকারগুলিকে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিক ও মজুরদের জন্য নূন্যতম বেতন কত হবে তা বেঁধে দেওয়ার অধিকার। সেই আইনের জেরেই শুধু বাড়ির পরিচারক বা পরিচারিকাই নয় অসংগঠিত ক্ষেত্রের সব ধরনের কাজের জন্যই মজুরুর হার বেঁধে দিতে পারে রাজ্যের সরকার। সেই পথে হেঁটেই এবার বাংলার বুকে ক্ষমতাসীন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার বাড়ির কাজের লোক ছাড়াও বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের অস্থায়ী শ্রমিক, বিদ্যুৎ সরবরাহের লাইনে কর্মরত অসংগঠিত শ্রমিক, রেডিমেড পোশাকের উৎপাদনের সঙ্গে জড়িত কর্মী, ঠান্ডা পানীয়ের উৎপাদনের সঙ্গে জড়ির শ্রমিক, বিস্কুট কারখানার অস্থায়ী শ্রমিক, আয়ুর্বেদ ও হোমিয়োপ্যাথি ওষুধ উৎপাদনের ক্ষেত্রের অস্থায়ী কর্মীদের বেতনও এবার ঠিক করে দেবে রাজ্য সরকার।

আরও পড়ুন: Aindrila Sharma : ‘আমার সব্যর ঐন্দ্রিলা’, মেয়ের মৃত্যুর ৭ দিন পর পোস্ট শিখা শর্মার

এই একই পথে হেঁটে ইলেকট্রনিক্স, কম্পিউটার, গাড়ির যন্ত্রাংশ বিপণন এবং তার প্রচারে যুক্তদের ন্যূনতম মজুরিই সরকার ঠিক করে দেবে। গত ২২ নভেম্বর রাজ্য শ্রম দফতর এই মর্মে একটি গেজেট বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। রাজ্যপালের কাছ থেকেও এ সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় অনুমোদনও মিলেছে। সম্ভবত আসন্ন পঞ্চায়েত ভোটের আগেই এই সিদ্ধান্ত আনুষ্ঠানিক ভাবে ঘোষণা করবেন মুখ্যমন্ত্রী। তবে এর সব থেকে বড় লাভ পেতে চলেছেন বাড়ি বাড়ি কাজ করা পরিচারক ও পরিচারিকারা।

সারা রাজ্যে সব মিলিয়ে প্রায় ৫০ লক্ষ মহিলা ও পুরুষ গৃহ-পরিচারিক বা পরিচারিকা হিসেবে কাজ করেন। তাঁদের বেশির ভাগই অত্যন্ত দরিদ্র পরিবারের। তাঁদের স্বার্থেই রাজ্য সরকার ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণ করতে চাইছে। তাতে রাজনৈতিক ভাবে তৃণমূলের লাভ বিস্তর। কার্যত শহর হোক কী গ্রাম এই অসংগঠিত ক্ষেত্রের মানুষদের সমর্থনে তৃণমূলের ভোটব্যাঙ্ক আরও মজবুত হবে।

আরও পড়ুন: SSC: বেনিয়ম করে স্কুলে চাকরি, নাম সামনে আসতেই নিজেকে শেষ করে দিলেন শিক্ষিকা

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest