Mysterious death of six people in Howrah, family alleges that they died by Hooch

Howrah:রহস্যজনক ভাবে মৃত্যু ৬ জনের, অসুস্থ আরও ২০, বিষমদে মৃত্যু, দাবি পরিবারের

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

বর্ধমানের পর এবার হাওড়া। মদ খাওয়ার পর আচমকা অসুস্থ হয়ে পড়েন একাধিক মানুষ। যাঁদের মধ্যে ৬ জন প্রাণ হারিয়েছেন। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করেই উত্তপ্ত পরিস্থিতি হাওড়ার মালিপাঁচঘড়া থানা এলাকার ঘুসুড়ি এলাকায়।

সন্ধে হলেই ধীরে ধীরে ভিড় জমতে শুরু করে ঘুসুড়ি এলাকার একটি মদের দোকানে। মূলত শ্রমিকরাই সেই মদের ঠেকে ভিড় জমাতেন। মঙ্গলবার সেই ঠেকেই মদ্যপানের পর অনেকে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। রাত যত বেড়েছে, তাঁদের অবস্থার অবনতি হতে শুরু করে। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার আগেই বেশ কয়েকজনের মৃত্যু হয়। নিজের বড়িতেই মারা যান তাঁরা।

আরও পড়ুন: বাংলার বেশ কয়েকটি জেলায় ভয় ধরাচ্ছে নাইরোবি ফ্লাই, জানুন কি পরামর্শ চিকিৎসকদের

আশঙ্কাজনক অবস্থায় অনেককেই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাঁদের মধ্যে বুধবার ভোরের দিকে ৬ জন মারা যান। অন্যদিকে সেই ঠেকে মদ্যপান করে পরবর্তীতে আরও অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন বলেও জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। হাসপাতালে এখনও ভর্তি রয়েছেন ২০ জন। চিকিৎসকদের মতে, তাঁদের সকলের অবস্থাই আশঙ্কাজনক। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়ার আশঙ্কা করছেন তাঁরা।

ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে মালিপাঁচঘড়া এলাকায়। বুধবার সকালে মৃত ও অসুস্থরা যে মদের দোকান থেকে মদ কিনেছিলেন, সেখানে জড়ো হয় উত্তেজিত জনতা। চলে ভাঙচুর। তাঁদের অভিযোগ, মদে বিষক্রিয়ার কারণেই মৃত্যু হয়েছে ওই জনের। যদিও বিষয়টি এখনও নিশ্চিত নয়। পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, গতকাল রাত থেকে ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। তারা প্রত্যেকেই একই ঠেকে মদ্যপান করেছিলেন বলেই খবর। ফলত মদের কারণেই এই ঘটনা বলে অনুমান। তবে বিষয়টি এখনও নিশ্চিত নয়। তদন্ত শুরু করা হয়েছে। তবে ইতিমধ্যেই মদের দোকানটিকে সিল করে দিয়েছে পুলিশ। ইতিমধ্যেই  গ্রেপ্তার করা হয়েছে মদ বিক্রেতা প্রতাপ কর্মকারকে।

আরও পড়ুন: ৩৬টি ঘর ভাড়া-এলাহি খানাপিনা! জানুন বঙ্গ বিজেপির Resort Politics – এর খরচ

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest