Ration Dealers' Strike: Ration Dealers Federation Has Called For A Strike For Next 72 Hours

Ration Dealers’ Strike: আজ থেকে ৩ দিনের রেশন ধর্মঘট, ব্যাপক ভোগান্তির আশঙ্কা

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

রাজ্যে রেশন দোকান বন্ধ রেখেছেন ১৭ হাজারের উপর ডিলার। যার জেরে চরম ভোগান্তির মুখে শহরবাসী। মূলত, আজ থেকে ৭২ ঘণ্টা দেশজুড়ে রেশন ধর্মঘটের ডাক (Ration Dealer’s Strike)। কেন্দ্রীয় নীতির প্রতিবাদ ও ১১ দফা দাবিতে ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে অল ইন্ডিয়া ফেয়ার প্রাইস শপ ডিলার্স ফেডারেশন। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত চলবে এই রেশন বন্‍ধ।

মোট এগারো দফা দাবিতে এই ধর্মঘটের ডাক দেওয়া হয়েছে।  রেশন ডিলারদের মূল ক্ষোভ প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ অন্ন যোজনা প্রত্যাহার করে নেওয়াকে কেন্দ্র করে। সরকারের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছে ‘অল ইন্ডিয়া ফেয়ার প্রাইস শপ ডিলার্স ফেডারেশন’। কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তের ফলে রেশন ডিলারদের প্রায় ৪৮৪ কোটি টাকার ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে বলে অভিযোগ সংগঠনের। সেই কারণে দীর্ঘদিন ধরেই এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানিয়ে আসছিল রেশন ডিলারদের সংগঠন। রেশন ডিলারদের এই ক্ষতির ধাক্কা সামাল দেওয়ার জন্য বাজেটে যাতে অর্থ মন্ত্রকের তরফে রেশন ডিলারদের মাসে ৫০ হাজার টাকা করে সাম্মানিক দেওয়া হয়, সেই দাবিও তোলা হয়েছিল।

আরও পড়ুন: Republic Day 2023: কর্তব্যপথে ‘দুর্গাপুজো থিম’ নিয়ে বাংলার ট্যাবলো, নারী ক্ষমতায়নকে তুলে ধরল রাজ্য

দেশের মোট ৫ লক্ষ ৩৮ হাজার রেশন ডিলার এই ধর্মঘটে সামিল হয়েছেন বলে দাবি। এ রাজ্যের মোট  ১৭ হাজার ১২১ জন ডিলার আজ দোকান খোলেননি। এর জেরে রাজ্যের প্রায় ৮ কোটি উপভোক্তা আগামী ৭২ ঘণ্টা রেশন তুলতে পারবেন না। কেন্দ্রীয় খাদ্যমন্ত্রীর কাছ থেকে ইতিবাচক সাড়া না মিললে ২২ মার্চ সংসদ অভিযানের ডাক।

ঠিক কী নিয়ে ক্ষোভ ওই সংগঠনের? 
কেন্দ্র জানিয়েছে, চাল ও গমের জন্য কেজি প্রতি যথাক্রমে যে ৩ টাকা ও ২ টাকা নেওয়া হত তাও আর নেওয়া হবে না। আর এই পরিস্থিতিতে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক বিশ্বম্ভর বসু সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন, ২০২৩ সালে এই নতুন প্রকল্পকে কার্যকর করতে সরকারকে বাড়তি ২ লক্ষ কোটি টাকা ভর্তুকি দিতে হবে। তাঁর মতে, এভাবে সুবিধাভোগীদের বোকা বানানো হচ্ছে।  পাশাপাশি তাঁর আরও বক্তব্য, মোদী সরকার আসলে PMGKAY প্রকল্প থেকে দূরে সরে গিয়ে NFSA প্রকল্পের অধীনে যে পরিমাণ খাদ্যশস্য দেওয়া হত তাই দিচ্ছে।  বিশ্বম্ভর বসুর  কথায়, ”আমরা চাই NFSA প্রকল্পের অধীনে খাদ্যশস্য বণ্টন জারি থাকুক। এবং PMGKAY যেভাবে চলছিল সেভাবেই চলুক।” তাঁর কটাক্ষ, সরকার নতুন বোতলে পুরনো মদ বিক্রি করছে।

আরও পড়ুন: Train Cancel: রবিবার হাওড়া-বর্ধমান সমস্ত লোকাল বাতিল, বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বাতিল বহু ট্রেন, দেখে নিন তালিকা

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest