Roddur Roy arrested from goa

Roddur Roy: মমতা-অভিষেককে নিয়ে কুরুচিকর মন্তব্য, গোয়া থেকে গ্রেফতার ইউটিউবার রোদ্দূর রায়

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে ফেসবুকে লাগাতার অশালীন মন্তব্য। অবশেষে কলকাতা পুলিশের হাতে মঙ্গলবার গ্রেফতার হলেন ইউটিউবার রোদ্দুর রায়। সূত্রের খবর, গোয়া থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে তাঁকে।

সম্প্রতি ফেসবুক লাইভে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক তথা ডায়মন্ড হারবারের সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় সম্পর্কে কটূকাটব্য করেছিলেন তিনি। এর পরই তাঁর বিরুদ্ধে পুলিশে অভিযোগ দায়ের করা হয়। তবে গ্রেফতারের কয়েক ঘণ্টা আগেই ফেসবুকে এসে পোস্ট দেন রোদ্দূর। এই পোস্টে তিনি লেখেন, ‘কেস দাও মোরে…কেস দাও আরও…বন্ধ রাখিয়ো কারাগারে…কমেডির বিটে বাজিবেই ডিজে…’ পরিচালক কৌশিক মুখোপাধ্যায় ওরফে ‘কিউ’ ফেসবুকে রোদ্দূরের গ্রেফতার হওয়ার খবর জানান।

আরও পড়ুন: রাতারাতি অ্যাকাউন্টে ঢুকল ৩ হাজার কোটি টাকা! অবাক হাবড়ার দিনমজুর

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সাহিত্য আকাদেমি পুরস্কার পাওয়ার পর মুুখ্যমন্ত্রীকে কুরুচিকর ভাষায় আক্রমণ করেছিলেন রোদ্দুর রায়। সেইসময় তাঁর নামে একাধিক থানায় এফআইআর দায়ের করা হয়েছিল। সেই রেশ ঠাণ্ডা হওয়ার আগেই দিন কয়েক আগেই ফের ফেসবুক লাইভে এসে মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়কে গালিগালাজ করেন রোদ্দুর রায়। এই বিতর্কিত ইউটিউবার নিশানা শাণান অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কেও। এরপরই ৩রা জুন তৃণমূল নেতা ঋজু দত্ত চিৎপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন রোদ্দুর রায়ের বিরুদ্ধে। ঋজুর অভিযোগ ছিল, রোদ্দূর সাম্প্রতিককালে নেটমাধ্যমে মুখ্যমন্ত্রী মমতা ও অভিষেক সম্পর্কে কুরুচিকর ভাষা ব্যবহার করেছেন। পাশাপাশি আপত্তিকর ভাষায় আক্রমণ করেছেন কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম, কলকাতার নগরপাল-সহ কলকাতা ও রাজ্য পুলিশ প্রশাসনকেও।

এর আগে ১২ মে নিজেদের তৃণমূলের কর্মী হিসেবে দাবি করে রোদ্দুর রায়ের থানায় অভিযোগ জানিয়েছেন দুই ব্যক্তি।  রোদ্দুর রায়ের নামে পাটুলি থানা ও লালবাজার সাইবার সেলে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল। পাটুলি থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন অরিত্র সাহা, সাইবার সেলে অভিযোগ দায়ের করেন বিজয় বন্দ্যোপাধ্যায়। দু’জনেরই দাবি পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচিত মুখ্যমন্ত্রীর সম্মানহানি করা হয়েছে তাঁর বাংলা আকাদেমি পুরস্কার পাওয়ার পরেই। এই অপরাধে তাঁর বিরুদ্ধে যথাযথ শাস্তির দাবি জানান দু’জনেই। জামিন অযোগ্য ধারায় একাধিকবার এফআইআর দায়ের পর অবশেষে গ্রেফতার হলেন রোদ্দুর রায়।

আরও পড়ুন: হাত কেটে নিয়েছে স্বামী! আদৌ সরকারি চাকরিতে যোগ দিতে পারবেন কেতুগ্রামের নার্স?

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest