আবারও টর্নেডো (tornedo) আছড়ে পড়ল বাংলায়। এবার হুগলি নদীতে। এদিন সকালে সাগরদ্বীপের কাছে হুগলি নদীতে টর্নেডোর মতা পরিস্থিতি তৈরি হয়। নদীর মধ্যেই স্তম্ভের মতো পাক খেয়ে জল উপরের দিকে উঠছিল। বেশ কিছুটা সময় স্থায়ী হয় সেই পরিস্থিতি। অনেকেই আতঙ্কিত হয়ে পড়েন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, এ দিন সকালে আচমকাই দেখা যায় নদীর ওপর একটা কালো মেঘের কুণ্ডলী। পাক খেতে খেতে যেন নেমে আসছে সেটা। আর এই দৃশ্য দেখে স্বভাবতই আতঙ্কিত হয়ে পড়েন তাঁরা। এমন দৃশ্য তাঁরা কখনও দেখেননি। যদিও নদী থেকে আর এগিয়ে আসেনি টর্নেডো। ফলে, ঘর বাড়ির তেমন কোনও ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। আগামিকাল বঙ্গোপসাগরে একটি নিম্নচাপ তৈরি হচ্ছে, তার জেরেই এমন টর্নেডো বলে মনে করছেন আবহাওয়াবিদরা।
আরও পড়ুন: ‘শীতলকুচিতে বুথ লক্ষ্য করে গুলি ‘, CID-কে জানাল ফরেনসিক ব্যালেস্টিক টিম
ইয়াস আছড়ে পড়ার আগে ব্যান্ডেল, হালিশহর-সহ হুগলির একাধিক জায়গায় সেই দৃশ্যের সাক্ষী হন সাধারণ মানুষ। উড়ে যায় ২০০ টি বাড়ির টিনের চাল। ভেঙে যায় দরজার জানলার কাচও। আহত হন কমপক্ষে ২৫ জন। কারো মাথায় টিন পড়ে, কেউ বা রাস্তায় পড়ে গিয়ে, কারোর মাথায় টালি পড়ে মাথা ফাটে।কয়েক মিনিটেই তছনছ হয়ে যায় সব কিছু। এমনকি কলকাতাতেও এমন টর্নেডো হতে পারে বলে আশঙ্কা ছিল।
ইয়াস আছড়ে পড়ার আগে ব্যান্ডেল, হালিশহর-সহ হুগলির একাধিক জায়গায় সেই দৃশ্যের সাক্ষী হন সাধারণ মানুষ। উড়ে যায় ২০০ টি বাড়ির টিনের চাল। ভেঙে যায় দরজার জানলার কাচও। আহত হন কমপক্ষে ২৫ জন। কারো মাথায় টিন পড়ে, কেউ বা রাস্তায় পড়ে গিয়ে, কারোর মাথায় টালি পড়ে মাথা ফাটে।কয়েক মিনিটেই তছনছ হয়ে যায় সব কিছু। এমনকি কলকাতাতেও এমন টর্নেডো হতে পারে বলে আশঙ্কা ছিল।
আরও পড়ুন: Corona Virus : রাজ্যের মোট করোনাজয়ীর সংখ্যা ১৪ লক্ষ পার, ক্রমশ নিম্নমুখী সংক্রমণ