The hearing of the Nandigram vote result case was postponed for 3 months in the High Court

হাইকোর্টে ৩ মাস পিছিয়ে গেল নন্দীগ্রামের ভোটের ফল মামলার শুনানি

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

নন্দীগ্রামের ভোট গণনায় কারচুপির অভিযোগ তুলে হাইকোর্টে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার সেই আবেদনের শুনানি পিছিয়ে গেল উচ্চ আদালতে। সংবাদ সংস্থা এএনআই জানিয়েছে, নন্দীগ্রাম মামলার শুনানি ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত পিছিয়ে গেল। এ দিন হাইকোর্টের তরফে মামলায় স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়।

এ দিন শুভেন্দু অধিকারীর আইনজীবী আদলতে বলেন, এই মামলাটি স্থানান্তরের জন্য সুপ্রিম কোর্টে আবেদন জানানো হয়েছে। এর পর বিচারপতি শম্পা সরকার বলেন, “যেহেতু সুপ্রিমকোর্টে এই মামলাটি পেন্ডিং রয়েছে, তাই আমি মামলার শুনানি দু’মাস পরে রাখছি। এর মধ্যে সব পক্ষ হলফনামা জমা দেবে। পরবর্তী শুনানি হবে ১৫ নভেম্বর”।

আরও পড়ুন: আদিবাসীদের সঙ্গে নাচলেন মমতা, বাজালেন ধামসাও

মামলাটি প্রথমে বিচারপতি কৌশিক চন্দের বেঞ্চে ওঠে। কিন্তু বিচারপতিকে বিজেপি ঘনিষ্ঠ বলে দাবি করে মমলা অন্যত্র সরানোর দাবিতে সরব হন মমতা। অবশেষে বিচারপতি চন্দ সেই মামলা থেকে অব্যাহতি নেন। তবে মন্তব্য করেন, ‘এভাবে বিচারপতিকে পক্ষপাতদুষ্ট বলে অভিযোগ করা বিচারব্যবস্থাকে কলুসিত করার চেষ্টা মাত্র।’ সঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ৫ লক্ষ টাকা জরিমানাও করেন তিনি।

এদিন আদালতে শুভেন্দু অধিকারীর আইনজীবী জানতে চান, সেই জরিমানার টাকা জমা পড়েছে কি? জবাবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আইনজীবী বলেন, ইতিমধ্যে আদালতে জরিমানার টাকা জমা দিয়েছেন মামলাকারী।

নন্দীগ্রাম মামলা অন্যত্র সরে গেলে কলকাতা হাইকোর্টে আর শুনানির প্রশ্ন থাকবে না। সেক্ষেত্রে এদিনই ছিল কলকাতা হাইকোর্টে এই মামলার শেষ শুনানি।

আরও পড়ুন: পোস্টারে ‘কন্যাশ্রী’ হল ‘কন্নাশ্রী’, ‘চাই’-এ উলটে গেল ‘ই’-বিক্ষোভ দেখাতে গিয়ে লোক হাসালেন Dilip Ghosh

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest