Israel-Hamas Conflict: At least 45 babies ‘fighting death’ in al-Shifa and other hospitals in Gaza

Israel-Hamas Conflict: ইজরায়েলি বোমায় বিকল বিদ্যুৎ, গাজায় মৃত্যুর মুখে ৪৫ সদ্যোজাত

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

মাস পেরিয়ে গেলেও হামাস-ইজরায়েল সংঘর্ষ থামার নাম নেই। এই পরিস্থিতিতে সেন্ট্রাল গাজার আল শিফা হাসপাতালের ছবি যেন নতুন করে যুদ্ধের নিষ্ঠুর কর্কশতাকে তুলে ধরছে। লড়াইয়ের মাঝে পড়ে ইতিমধ্যেই দুই সদ্যোজাতের মৃত্যু হয়েছে সেখানে।সময়মতো অস্ত্রোপচার এবং কেমোথেরাপি (ক্যানসারে আক্রান্তদের) সম্ভব না-হওয়ায় আরও ৪৫ শিশুও তিলে তিলে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে চলেছে।  কেননা ইজরায়েলি হামলায় জেনারেটরের সাহায্যে বিদ্যুৎ সরবরাহও থমকে গিয়েছে!

বস্তুত, গত ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার পরেই  গাজা ভূখণ্ডে বিদুৎ সরবরাহ ছিন্ন করেছিল ইজরায়েলি সেনা। সেই পরিস্থিতিতে জেনারেটরের সাহায্যে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা পরিষেবা চালানো হচ্ছিল। কিন্তু ডিজেলের মজুত শেষ হতে বসায় প্রয়োজনীয় চিকিৎসা পরিষেবা ক্রমশ সীমিত হয়ে আসছিল গাজার হাসপাতালগুলিতে। ফলে ইনকিউবেটরে থাকা শিশু এবং আইসিইউতে চিকিৎসাধীনদের বড় অংশের মৃত্যুর আশঙ্কার কথা জানিয়েছিল প্যালেস্টাইন কর্তৃপক্ষের স্বাস্থ্য দফতর। আল-শিফা হাসপাতালে ইজরায়েলি সেনার হামলা সেই আশঙ্কাকেই সত্যি করতে চলেছে বলে অভিযোগ।

বিষয়টি নিয়ে আন্তর্জাতিক চাপের মুখে এ বার ‘মানবিক বার্তা’ দিল ইজরায়েল। জানানো হয়েছে, বোমা হামলায় বিধ্বস্ত গাজার আল-শিফা হাসপাতাল থেকে সদ্যোজাত শিশুদের নিরাপদে সরিয়ে নিয়ে যেতে প্রস্তুত তারা। রবিবার থেকেই এই উদ্ধারকাজের প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যাবে বলে জানিয়েছেন ইজরায়েলি সেনার এক মুখপাত্র।

যদিও ইজরায়েলি সেনা ওই শিশুদের কোথায় নিয়ে যাবে, তা এখনও স্পষ্ট নয়। কারণ গাজায় এক মাত্র ওই হাসপাতালেই সদ্যোজাত শিশুদের চিকিৎসার ব্যবস্থা রয়েছে।

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest