Japan's Princess Mako Finally Marries Boyfriend, Gives Up Royal Title

পছন্দের মানুষকে বিয়ে করে রাজকীয় মর্যাদা হারালেন জাপানের রাজকুমারী, পাশাপাশি কত টাকা হারালেন জানুন

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

ভালোবাসার মানুষের টানে রাজসম্মানের তোয়াক্কা করলেন না জাপানের রাজকুমারী মাকো। জাপানে রাজতন্ত্রের অবসান ঘটেছে। কিন্তু, আজও রাজপরিবারের ঐতিহ্য বহাল। কোনো সাধারণ ব্যক্তিকে বিয়ে করলে জাপানের রাজপরিবারের মহিলাদের রাজকীয় মর্যাদা ছাড়তে হয়। কিন্তু, রাজকুমারী সব বাধা ভেঙে ছুটে গেছেন নিজের স্বপ্নের রাজকুমারের কাছে। ৬১ বছরের সম্রাট নারুহিতোর ভাইঝি রাজকুমারী মাকো বিয়ে করছেন প্রেমিক কেই কোমুরোকে। সেই জন্য ছেড়েছেন ১.২৩ মিলিয়নের সম্পত্তির মোহও।

জানা গেছে টোকিও ইন্টারন্যাশানাল খ্রিষ্টান ইউনিভার্সিটিতে কোমুরোর সাথে পড়তেন রাজকুমারী মাকো। এরপরেই একে অপরকে ভালোলাগা, ভালোবাসা। ২০১৭ সালেই তারা বিয়ে করতে চাইলেও তা সম্ভব হয়নি। ২০১৮ সালে উচ্চশিক্ষার জন্য নিউইয়র্কের উদ্দেশে পাড়ি দেন কোমুরো। গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে তিনি দেশে ফেরেন এবং মঙ্গলবার তাদের চার হাত এক হয়। তাদের প্রেম কাহিনী জাপানে বহুল চর্চিত বিষয়।

মাকো এবং তাঁর প্রেমিক কেই কোমুরো, দুজনেরই বয়স ৩০ বছর। বছর চারেক আগেই এক অর্থ কেলেঙ্কারির ঘটনায় নাম জড়িয়ে যায় মাকো ও কোমুরোর। সেই সঙ্গে তাঁদের বিয়ে নিয়েও শুরু হয় তুমুল চর্চা। এমন পরিস্থিতিতে বিয়ে স্থগিত করে দিতে বাধ্য হন তিনি। তাঁর মানসিক অবসাদের খবরও সেই সময়ে প্রকাশিত হয়। আইন পড়তে ২০১৮ সালে নিউ ইয়র্ক পাড়ি দেন মাকো। ফিরে আসেন ২০২১-এর সেপ্টেম্বরে। অবশেষে কেই কোমুরোর সঙ্গে বিয়ের ঘোষণা করেন তিনি।

এদিকে রাজপরিবারের কোনো কন্যা সাধারণ কাউকে বিয়ে করলে রাজপরিবারের পদবি, মর্যাদা ছাড়ার জন্য বিপুল পরিমাণ অর্থ পান। পরিমাণ ১.২৩ মিলিয়ন ডলার। কিন্তু, মাকো এই অর্থ নিতে অস্বীকার করেছেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর এই প্রথম কোনো রাজকন্যা এই অর্থ নিলেন না। কোমুরো রাজকুমারী মাকোর যোগ্য নয়, এমনই দাবি করেছিলেন অনেকে। কিন্তু, সমালোচকদের কোনো আমল না দিয়েই স্বপ্নের পুরুষকে বিয়ে করেন তিনি।

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest