Justin Trudeau to remain prime minister of Canada, but without a majority

ঐতিহাসিক জয়! তৃতীয়বারের জন্য কানাডার প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

কানাডায় (Canada) ফের সরকার গঠনের পথে জাস্টিন ট্রুডোর (Justin Trudeau) লিবারাল পার্টি। সদ্য সমাপ্ত নির্বাচনের পর মঙ্গলবার চলছে ভোটগণনা। আর তাতেই বিপক্ষ কনজারভেটিভ দল অনেকটাই পিছিয়ে রয়েছে। তবে ট্রুডোর দল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে কি না, তা এখনও স্পষ্ট নয়। তবে পরিস্থিতি যা, তাতে তৃতীয়বার জাস্টিন ট্রুডোর প্রধানমন্ত্রী পদে বসা স্রেফ সময়ের অপেক্ষা।

এমনিতে বিভিন্ন জনমত সমীক্ষা উঠে এসেছিল যে ক্ষমতায় ফিরতে চলেছেন ট্রুডো। নির্বাচনের ফল প্রকাশের প্রাথমিক ট্রেন্ডেও সেই আভাস মিলতে থাকে। প্রাথমিকভাবে সংবাদসংস্থা রয়টার্স জানিয়েছিল, কানাডার নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কক্ষ তথা হাউন্স অফ কমন্সে (ভারতের লোকসভার মতো) ৩৩৮ টি আসনের মধ্যে ১৩৯ টিতে এগিয়ে আছে শাসক দল লিবারেল। এখনও ভোটগণনা অনেকটাই বাকি আছে। আপাতত ১৫৬ টি আসনে এগিয়ে আছে ট্রুডোর দল লিবারেল। ১২৩ টি আসনে কনজারভেটিস এগিয়ে আছে। এমনিতে হাউন্স অফ কমন্সে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে ১৭০ টি আসনের প্রয়োজন হয়।

ট্রুডো তার সমর্থকদের বলেছেন, ‘সব কানাডিয়ানের মঙ্গলের জন্যে অন্য দলগুলোকে সঙ্গে নিয়ে কাজ করা হবে।এই মহামারির মধ্যে আমাদের নির্বাচিত করে আবার সুন্দর ভবিষ্যতের জন্যে কাজ করার সুযোগ দিচ্ছেন। আজ আমরা যা দেখলাম তা হলো লাখো কানাডিয়ান প্রগতিশীল পরিকল্পনার প্রতি রায় দিয়েছেন।’

২০১৫ সালে প্রথমবার কানাডার প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেন ট্রুডো। এবারও সেই কুর্সিতে বসার দিকে এগিয়ে চলেছেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী পিয়েরে ট্রুডোর ৪৯ বছরের ছেলে। এবার কানাডার ফেডারেল ভোটের প্রচারে অন্যতম আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু ছিল করোনাভাইরাসের টিকাকরণ। পুরোপুরি টিকাকরণ হয়ে যাওয়ার দৌড়ে আছে কানাডা। যা ট্রুডো সরকারের বড় কৃতিত্ব হিসেবে দেখা হচ্ছে। কিন্তু ট্রুডোদের বিরোধী দল কনজারভেটিয়ের বক্তব্য ছিল, দলের প্রার্থীরা টিকা না নিলেও চলবে। কতজন টিকা নেননি, তাও জানানো হবে না। কনজারভেটিয়ের নেতা এরিন ও’টুলে দাবি করেছিলেন, টিকা কেউ নেবেন কিনা, তা একান্ত তাঁর ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। কিন্তু এরিনের সেই মন্তব্য ভালোভাবে নেননি কানাডাবাসী। বরং যাঁরা করোনা টিকা নিতে অস্বীকার করেছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে জনমানসে ক্ষোভ তৈরি হয়। ঠিক সেখানেই ফায়দা পেয়েছেন ট্রুডো। যিনি প্রথম থেকেই ট্রেন বা বিমানে যাতায়াতের জন্য টিকা বাধ্যতামূলক করে দেওয়ার পক্ষে সওয়াল করে এসেছেন।

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest