প্রধানমন্ত্রী নিয়ে দোলাচলের মধ্যে ইসরায়েলে নতুন প্রেসিডেন্ট

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর প্রধানমন্ত্রিত্ব থাকা না থাকা নিয়ে দোলাচলের মধ্যেই নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করল ইসরায়েল। বুধবার ইসরায়েলি পার্লামেন্টে (নেসেট) ভোটাভুটিতে আগামী সাত বছরের জন্য দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ক্ষমতাধর এই পদে নির্বাচিত হয়েছেন মধ্যম-বামপন্থী রাজনীতিবিদ আইজ্যাক হারজগ।

এদিন নেসেটে প্রতিদ্বন্দ্বী মিরিয়াম পেরেজকে ৮৭-২৬ ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে ইসরায়েলের নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন হারজগ। বর্তমান প্রেসিডেন্ট র্যুভেন রিভলিনের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর আগামী জুলাইয়ে দায়িত্ব নেবেন তিনি।

আরও পড়ুন : ব্রিটিশ ট্যাবলয়েড ভোগ ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদে এবার মালালা

ইসরায়েলের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরেই জড়িত আইজ্যাক হারজগ। ২০০৩ সালে তিনি প্রথমবারের মতো নেসেটের সদস্য নির্বাচিত হন এবং পরে লিবারেল লেবার পার্টির নেতৃত্ব গ্রহণ করেন। এরপর বেশ কয়েকটি জোট সরকারের অংশ ছিলেন এ নেতা।

প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হয়ে হারজগ বলেছেন, তিনি সবার প্রেসিডেন্ট হবেন এবং ইহুদি-ফিলিস্তিনি যুদ্ধে সৃষ্ট বিভাজনের মতো ইস্যুগুলো সামলানোর চেষ্টা করবেন।

হারজগ এমন সময়ে ইসরায়েলি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলেন, যখন সেখানকার সবচেয়ে ক্ষমতাধর পদ ‘প্রধানমন্ত্রী’ নিয়ে নেতানিয়াহু ও বিরোধীদের মধ্যে টানাপোড়েন চলছে।

১২০ আসনের নেসেটে সরকার গঠন করতে অন্তত ৬১ আসনের দরকার হয়। কিন্তু গত নির্বাচনেও এককভাবে সেই সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি কোনো দল। ফলে এবারো জোট সরকারের দিকেই ঝুকতে হচ্ছে ইসরায়েলিদের।

এক্ষেত্রে মধ্যম-বামপন্থী ইয়েশ আতিদ পার্টির ইয়ায়ির লাপিদ ও ডানপন্থী ইয়ামিনা পার্টির নাফতালি বেনেট জোট গড়ার পথে এগিয়ে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন নেতানিয়াহু। তাদের মধ্যে সমঝোতা হয়ে গেলে টানা এক যুগ পর নেতানিয়াহু সরকারের পতন ঘটবে।

আরও পড়ুন : বয়সকে মোক্ষম জবাব দিয়েছেন ১০৬ বছরের ‘তরুণী’ ইলিন ক্রামার

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest