Site icon The News Nest

তাঁদের যৌনতার আবেদনে সরগরম নেটপাড়া, করোনা যুদ্ধে অক্লান্ত এই দুই নার্স!

করোনাযোদ্ধা তাঁরা। দুজনেই নার্স। বিগত কিছু মাস ধরেই এই দুই নার্সের গরম ছবি দেখে সরগরম নেটপাড়া। একজনের নাম কেইসি পামার্স (Kaycie Palmers) আর একজন ক্যারিনা লিন (Carina Linn)। নার্সিংয়ের পাশাপাশি কেইসির পড়াশোনাও করছেন নিউ ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ে। অন্য দিকে তাইওয়ানের ২৩ বছরের ক্যারিনা লিন পাকাপাকি ভাবে নার্সিংকেই পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছেন।

নেটিজন আপাতত সে সব ভুলে তাঁদের নামের পাশে অন্য তকমা জুড়ে দিয়েছেন। দুজনকেই বলা হচ্ছে, বিশ্বের সেক্সিতম নার্স (World’s Sexiest Nurse)। মুহূর্তে ফলোয়ার বাড়িয়ে নেওয়া এই দুই নার্স সম্পর্কে আরও তথ্যে নজর রাখা যাক।

আরও পড়ুন : আসল’ অযোধ্যা খুঁজতে নামল নেপাল! ভুরু কুঁচকে নজর রাখছে গেরুয়া শিবির

নেটপাড়ায় তাঁর অনেক নাম। কেউ বলে থাকেন কেইসি, কেউ আবার তাঁর নাম দিয়েছেন কেই। নিউ ইয়র্কের একটি হাসপাতালের ক্রিটিকাল কেয়ার ইউনিটের নার্স কেইসি। ১২ ঘণ্টারও বেশি ডিউটি করতে হয় তাঁকে। আর এই করোনার কালবেলায় তো ডিউটি হাওয়ার্স শেষ হওয়ার নামই নেই। খুব সামনে থেকেই করোনা আক্রান্তদের সেবা-শুশ্রুষার কাজ করে যাচ্ছেন কেইসি।

নিউ ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনাও করেন কেইসি। তবে বেড়াতে যেতে বড্ড ভালোবাসেন তিনি। অন্তত তাঁর ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইল তো সেই কথাই বলছে। ইতিমধ্যেই কাজ, পড়াশোনার পরেও ঘুরে চলে এসেছেন ফিজি, থাইল্যান্ড, বালি, পুয়ের্তো রিকো, দ্য বাহামাস এবং আরও বেশ কিছু জায়গা থেকে।

ইনস্টাগ্রামে কেইসি পামারের ফলোয়ার সংখ্যা ইতিমধ্যেই ছাপিয়ে গিয়েছে ১ লক্ষ ২০ হাজারেরও বেশি। স্রেফ একজন নার্স হয়ে এত মানুষের মনে জায়গা করে নেব, তা কখনও কল্পনা করিনি। সবাইকে অনেক ধন্যবাদ।

তাইওয়ানের এই নার্স আবার মডেলিংও করেন জোরকদমে। মাত্র ২৩ বছর বয়সেই ইনস্টাগ্রামে ক্যারিনা লিনের ফলোয়ার্স সংখ্যা ১ লক্ষ ৮৬ হাজারেরও একটু বেশি। আর এই বিপুল সংখ্যক ফলোয়ার্স তিনি পেয়েছেন মাত্র ৬৬টি ইনস্টা পোস্টের পরই। তাইওয়ানের রাজধানী তাইপেনের একটি হাসপাতালের নার্স তিনি। তবে কাজের ফাঁকেই ফুরসত মিললেই ড্রেস চেঞ্জ করে ছবি তুলে ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করে দেন ক্যারিনা।

“এমন কোথাও লেখা রয়েছে নাকি যে, নার্সেরা মডেল হতে পারে না?” প্রশ্নচিহ্ন ছুড়ে দিয়ে ক্যারিনা বলছেন, “ডিউটি টা ডিউটির জায়গাতেই রয়েছে। ডিউটি শেষ হয়ে গেলে আমি কী করছি, আর কী করব– তা সম্পূর্ণ ভাবেই আমার ব্যক্তিগত বিষয়।”

ক্যারিনার ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইলে ঝড়ে গতিতে বেড়ে চলেছে ফলোয়ার্স সংখ্যা। তবে তাঁদের মধ্যে অধিকাংশই জওয়ান বা সেনাকর্মী।

আরও পড়ুন : বর্ধমানের ব্যস্ত রাস্তায় ভরদুপুরে শুটআউট! গুলি লেগে আশঙ্কাজনক টোটোচালক

Exit mobile version