করোনা চিকিৎসার চাঁদা তুলতে ৩০ হাজার কোটি টাকায় বিক্রি হচ্ছে স্ট্যাচু অফ ইউনিটি!

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

ওয়েব ডেস্ক: করোনা মোকাবিলায় ৩০ হাজার কোটি টাকায় বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে ‘স্ট্যাচু অফ ইউনিটি’। এমনই বিজ্ঞাপন দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করলেন এক ব্যক্তি। যার জেরে তাঁর বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হল।

আরও পড়ুন: বাজি ফাটাচ্ছেন কেন! এটা কি দীপাবলি চলছে? বিরক্ত হয়ে টুইট সোনমের

গুজরাটের কেভড়িয়া কলোনিতে অবস্থিত সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের এই মূর্তিটির OLX-এ ‘দাম’ হাঁকা হয় ৩০ হাজার কোটি টাকা! বলা হয়, ওই অর্থ দান করা হবে করোনাভাইরাস রোগীদের চিকিৎসা এবং চিকিৎসা সরঞ্জামের খাতে। বর্ণনায় লেখা ছিল, “ইমারজেন্সি! স্ট্যাচু অফ ইউনিটি বিক্রি করা হচ্ছে কারণ হাসপাতাল এবং চিকিৎসা সরঞ্জামের জন্য জরুরি ভিত্তিতে অর্থের প্রয়োজন।” স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে এ নিয়ে লেখালেখি শুরু হলে স্ট্যাচু অফ ইউনিটি কর্তৃপক্ষ স্বতঃপ্রবৃত্ত হয়ে ‘অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তির’ বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করতে পুলিশের দ্বারস্থ হন।

আরও পড়ুন: কমেনি জ্বর, হাসপাতালে ভর্তি করা হল করোনায় আক্রান্ত ব্রিটে‌নের প্রধানমন্ত্রীকে

স্ট্যাচু অফ ইউনিটির সহকারী কমিশনার নীলেশ দুবের সই করা একটি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “কোনও অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তি সরকারের মানহানি করার উদ্দেশ্যে OLX-এ স্ট্যাচু অফ ইউনিটি বিক্রি করার উদ্যোগ নেয়, যদিও এমন কাজ করার কোনও অধিকারই তার ছিল না।” বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, “এটা অত্যন্ত নিন্দনীয় যে OLX এই বিজ্ঞাপনটি যাচাই না করেই নিজেদের সাইটে পোস্ট করার অনুমতি দিয়ে দেয়।” এক পুলিশ আধিকারিক জানান, “আমরা কর্তৃপক্ষের অভিযোগ পেয়েছি। এফআইআর দায়ের করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।”

এই মূর্তির উদ্বোধন হয় ২০১৮ সালের ৩১ অক্টোবর, এবং প্রথম দিন থেকেই জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র বলে পরিচিত হয়ে ওঠে। তবে গত ১৭ মার্চ থেকে করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের জেরে গুজরাট সরকারের নির্দেশে দর্শনার্থীদের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে এই মূর্তি।

আরও পড়ুন: ভারতে করোনা ভাইরাসের বলি ১০৯ জন, আক্রান্তের সংখ্যা ৪০০০ ছাড়াল

Gmail

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest