Site icon The News Nest

কিডনি ভালো রাখতে অবশ্যই মেনে চলুন এই ৫টি নিয়ম

kidneys ftr

অনেকেরই প্রস্রাব চেপে রাখার বদভ্যাস আছে। কিন্তু কখনওই তা চেপে রাখবেন না। এতে সংক্রমণের (ইনফেকশন) ঝুঁকি বেড়ে যায়।এমন অনেকে আছেন যারা অযথা প্রস্রাব চেপে রাখেন। ভোরের দিকে অনেকেরই এই প্রস্রাব চেপে আর একটু ঘুমিয়ে নেবার অভ্যাস আছে। তা একদম ভালো কাজ নয়। দরকার হলে পেট পরিষ্কার করে এসে ফের ঘুমোন। তাতে ঘুমও ভালো হবে,আর কিডনিও ভালো থাকবে।

প্রতিদিন নিয়ম করে অবশ্যই অন্তত ৭-৮ গ্লাস (আড়াই থেকে তিন লিটার) জল খাওয়া উচিৎ। তবে আগে থেকে হার্ট বা কিডনির সমস্যা থাকলে জল খাওয়ার পরিমাণ সম্পর্কে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। তবে খাওয়ার ঠিক পরপরই জল খাবেন না। খানিকটা দেরি করে খান। তা নাহলে হজমের সমস্যা হতে পারে। জলে যদি বেশি মাত্রায় আয়রন থাকে তাহলে জল ফিল্টার করে খান।

আরও পড়ুন : ব্রা কেনা সহজ নয়! জেনে নিন, কী কী দেখে ঠিক করবেন সাইজ

অনেকে রয়েছেন যারা সামান্য কারণেই ওষুধ খান। এমনকি ব্যাথার ওষুধও অনেকে মুড়ি মুড়কির মত গেলেন। মনে রাখবেন চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কখনওই কোনও ওষুধ খাবেন না। বিশেষ করে কোনও ব্যথানাশক (পেনকিলার) ওষুধ বা কোনও অ্যান্টিবায়োটিক চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া একেবারেই খাবেন না। একথা ঠিক যে এদেশে ভালো ডাক্তার পাওয়াও ভাগ্যের ব্যাপার। ডাক্তারবাবুরাও অনেকেই ওষুধ কোম্পানির স্বার্থ রুগীর স্বার্থের থেকে বেশি দেখেন। কিন্তু উপায় তো নেই।

আপনার বয়স চল্লিশ বছরের বেশি হলে বছরে অন্তত একবার ব্লাড প্রেশার আর ডায়াবেটিস পরীক্ষা করানো জরুরি। ব্লাড প্রেশার আর ডায়াবেটিস থাকলে তা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে নিয়ম মেনে নিয়ন্ত্রনে রাখার চেষ্টা করুন। নিজের আকাশচুম্বী উচ্চাকাঙ্খায় বেড়ি পড়ান। তাতে অনেক সমস্যা কমবে। হতাশা কমবে। ফলে রক্তচাপ যেমন কমবে, তেমনি রক্তে চিনির পরিমাণও কমবে।

বছরে অন্তত একবার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে প্রসাবের মাইক্রো-এলবুমিন পরীক্ষা করানো জরুরি। তাতে স্পষ্ট হয়ে যাবে আপনার কিডনি পরিশোধনের কাজটি যথাযথ ভাবে করছে কিনা। নাকি আপনার মূত্রের মাধ্যমে প্রোটিন নির্গত হয়ে যাচ্ছে।

আরও পড়ুন : পুরুষাঙ্গে কয়েকটি সমস্যাগুলি দেখা দিলেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতেই হবে

Exit mobile version