Site icon The News Nest

International Happiness Day 2022: সুখ দিবস কেন পালন করা হয়, জেনে নিন এই দিনের বিশেষ গুরুত্ব কী

HAPPY

আজ আন্তর্জাতিক সুখ দিবস। ২০ মার্চ সারা পৃথিবীতে পালন করা হয় এই সুখদিবস।

বিখ্যাত সমাজকর্মী জেমি ইলিয়ান জীবনে সুখের গুরুত্ব নিয়ে অনেক কাজ করেছেন। তার মতে, যে কোনও ব্যক্তি বা দেশ জীবনে সুখী হলে তা খুব দ্রুত এগিয়ে যায় এবং এগিয়ে যায়। জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন জেমি ইলিয়ানের এই চিন্তায় খুবই মুগ্ধ হয়েছিলেন। এরপর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে ১৯৩টি দেশের ভোটের সমর্থনও পায়। সেই থেকে প্রতি বছর ২০ মার্চ আন্তর্জাতিক সুখ দিবস পালিত হতে শুরু করে।

এবারের আন্তর্জাতিক সুখ দিবসের প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘শান্ত থাকুন, বুদ্ধিমান থাকুন এবং সদয় হোন’। এর মানে হল যে জীবনে সময় যাই হোক না কেন, একজনকে সর্বদা শান্ত এবং বুদ্ধিমান থাকা উচিত। এ কারণে সে জীবনে উন্নতির দিকে এগিয়ে যায়। এর পাশাপাশি অন্যের প্রতি সহানুভূতি সবসময় রাখতে হবে। এই কারণেই মানুষ জীবনে সবসময় এগিয়ে যেতে থাকে।

আরও পড়ুন: World Sparrow Day 2022: বানিয়েছেন ২.৫ লক্ষ পাখির বাসা, চিনে নিন ভারতের ‘নেস্ট ম্যান’কে

কিন্তু সুখ কী ভাবে আসবে?

একটাই রাস্তা। আর্থিক ভাবে মোটামুটি স্বচ্ছল থাকা। তা না হলে শরীর-মনের পুষ্টিবিধান হবে না। পেটে ঠিকঠাক খেতে না পেলে, পরনে ঠিকঠাক পরতে না পেলে দৈনন্দিন জীবনের ন্যূনতম চাহিদাগুলি পূর্ণ না হলে মানুষ সদা সর্বদা উত্তেজিত বিক্ষিপ্ত রিক্ত বিরক্ত থাকবেন। কাজে মন বসবে না। শীরিরিক বৃদ্ধি বা মানসিক সমৃদ্ধিও ঘটবে না। তাই সমাজবিদেরা দেখেছেন, প্রাথমিক ভাবে সুখের চাবিকাঠি হল অর্থনৈতিক স্বাচ্ছন্দ্য। তাই এই দিনে সমাজের সর্বস্তরের মানুষের জন্য অর্থনৈতিক নিশ্চয়তা নিশ্চিত করাই লক্ষ্য।

অবশ্য নিজেদের নিত্যদিনের চাহিদা কমিয়ে নিয়ে অল্প আয়োজনের মধ্যে নিজেদের গুছিয়ে-থিতিয়ে রাখার পদ্ধতিটাও সুখে থাকার ক্ষেত্রে কাজে আসে। বাহুল্য বর্জনের মধ্যে দিয়ে স্বল্পে সন্তুষ্ট থাকাই হল সুখের সন্ধান পাওয়া।

আরও পড়ুন: Google Doodle: রঙিন ফুল, সবুজ পল্লব, গুঞ্জনরত মৌমাছি- রইল নওরোজ উৎসবের ইতিবৃত্তান্ত

Exit mobile version