Site icon The News Nest

COVID মুক্ত হয়েও পেটের সংক্রমণে লড়াই থামল ভাঙড় আন্দোলনের নেত্রী শর্মিষ্ঠার

sharmistha

প্রয়াত ভাঙড়ের পাওয়ার গ্রিড বিরোধী আন্দোলনের নেত্রী শর্মিষ্ঠা চৌধুরী (৪৫)। করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন লড়াকু শর্মিষ্ঠা। করোনার সঙ্গে লড়াইয়ে জিতলেও কোভিড পরবর্তী বেশ কিছু শারীরিক সমস্যা দেখা দেয় তাঁর। পিজি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। রবিবার দুপুর ২.৩০ নাগাদ সেখানেই প্রয়াত হন তিনি।

আরও পড়ুন : না বলা গল্পেরা…রূপম ইসলামের গানে ফিরে এল সুশান্তের স্মৃতি

পাওয়ার গ্রিড বিরোধী আন্দোলনের সময় বার বার শর্মিষ্ঠার নাম শিরোনামে উঠে এলেও তাঁর প্রথম পরিচয়, সিপিআই (এমএল) রেড স্টারের লড়াকু নেত্রী। প্রেসিডেন্সিতে দর্শন নিয়ে স্নাতক। এরপর কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতা নিয়ে স্নাতকোত্তর। ইংরাজি দৈনিক ‘দ্য টেলিগ্রাফ’-এ চাকরিও করেছেন তিনি। কিন্তু মনে যাঁর গণ আন্দোলনের ডাক, তাঁকে কি চাকরি দিয়ে বাধা যায়? ২০০২ সালে সিদ্ধান্ত নিলেন, চাকরি ছেড়ে সংগঠনটাই পুরোদমে করবেন।

পাওয়ার গ্রিড বিরোধী আন্দোলনের সময় বার বার শর্মিষ্ঠার নাম শিরোনামে উঠে এলেও তাঁর প্রথম পরিচয়, সিপিআই (এমএল) রেড স্টারের লড়াকু নেত্রী। প্রেসিডেন্সিতে দর্শন নিয়ে স্নাতক। এরপর কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতা নিয়ে স্নাতকোত্তর। ইংরাজি দৈনিক ‘দ্য টেলিগ্রাফ’-এ চাকরিও করেছেন তিনি। কিন্তু মনে যাঁর গণ আন্দোলনের ডাক, তাঁকে কি চাকরি দিয়ে বাধা যায়? ২০০২ সালে সিদ্ধান্ত নিলেন, চাকরি ছেড়ে সংগঠনটাই পুরোদমে করবেন।

ভাঙড়ের পাওয়ার গ্রিড-বিরোধী আন্দোলনের অন্যতম নেত্রী ছিলেন শর্মিষ্ঠা। তাঁর স্বামী অলীক চক্রবর্তী এই আন্দোলনের প্রধান মুখ। সিপিআই (এমএল) রেড স্টারের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ছিলেন শর্মিষ্ঠা। আন্দোলনের এক পর্যায়ে ভাঙড় থেকে তাঁকে গ্রেফতারও করা হয়েছিল। পরে তিনি মুক্তি পান। এছাড়াও বিধানসভা নির্বাচনে ‘নো ভোট টু বিজেপি’ প্রচারে সক্রিয় ভূমিকা নিয়েছিলেন শর্মিষ্ঠা।

ইনটেস্টাইন সংক্রমণের জেরে থামল লড়াই। সোমবার তাঁর দেহ এসএসকেএম হাসপাতালে দান করা হবে। তার আগে শেষ শ্রদ্ধা জানাবেন শর্মিষ্ঠার প্রিয়জনেরা।

আরও পড়ুন :  ‘‌সাঁইবাড়ি’‌ নিয়ে বিকাশ–মীনাক্ষীর পোস্ট ঘিরে সিপিএম–কংগ্রেস ‘‌নেটযুদ্ধ’‌ চরমে

 

Exit mobile version