কৃষ্ণাষ্টমী, গোকুলাষ্টমী, অষ্টমী রোহিণী এবং শ্রীকৃষ্ণজয়ন্তী প্রভৃতি বিভিন্ন নামে কৃষ্ণ জন্মাষ্টমী পালন করা হয়। ইংরেজি ক্য়ালেন্ডার অনুযায়ী প্রতিবছর অগস্ট-সেপ্টেম্বর মাসে এই জনপ্রিয় ধর্মীয় অনুষ্ঠানটি পালিত হয়ে থাকে। এই দিন সকল ভক্তরা উপবাস করে, মন্দিরে কৃষ্ণনাম করে, কৃষ্ণের জন্য নাচ-গান-অনুষ্ঠান করেন।
আজ পালিত হচ্ছে এই বিশেষ অনুষ্ঠান। মনে করা হয়, এই সময় শ্রীকৃষ্ণ বিষ্ণুর অষ্টম অবতার রূপে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তাই ওই মুহূর্তে বিশেষ পুজাপাঠ করা হয়ে থাকে।
কৃষ্ণ জন্মভূমি মন্দির, মথুরা: উত্তর প্রদেশের মথুরা জেলার মল্লাপুরে অবস্থিত কৃষ্ণ জন্মভূমি মন্দিরটি কৃষ্ণের জন্মস্থান হিসেবে সবচেয়ে বিখ্যাত। কৃষ্ণ জন্মাষ্টমী উপলক্ষে মন্দিরটিকে আলো ও ফুল দিয়ে সুন্দর করে সাজানো হয়।
দ্বারকাধীশ মন্দির, দ্বারকা: দ্বারকাধীশ মন্দির জগৎ মন্দির নামেও পরিচিত। আদি শঙ্করাচার্যের পরিদর্শন করা চার ধাম স্থানগুলির মধ্যে একটি। মন্দিরটি আরব সাগরের তীরে এবং গুজরাটের গোমতী নদীর তীরে অবস্থিত।
গুরুভায়ুর মন্দির, কেরালা: এই মন্দির পৃথিবীবিখ্যাত। বিষ্ণুর পবিত্র আবাস এবং দক্ষিণ ভারতের দ্বারকা নামেও পরিচিত। মন্দিরটি ১৬৩৮ সালে নির্মিত।
আরও পড়ুন: Offbeat places: ভিড় এড়াতে এই সব জায়গা থেকে বেড়িয়ে আসতে পারেন সহজেই
বাঁকে বিহারী মন্দির, উত্তর প্রদেশ: এই মন্দিরের কৃষ্ণমূর্তি দাঁড়িয়ে রয়েছেন। মন্দিরটি বৃন্দাবনে অবস্থিত। এই মন্দিরের বিশেষত হল, এখানে কৃষ্ণ ত্রিভঙ্গ মূর্তিতে বিরাজ করেন। অর্থাত্ তিনটি বাঁকে মানে তিন জায়গায় ভাঁজ করে দাঁড়িয়ে রয়েছেন। এই কৃষ্ণ কুঞ্জবিহারী নামেও পরিচিত।
পান্ধারপুর, বিঠলা রুক্মিণী মন্দির (মহারাষ্ট্র): এই মন্দিরটি বিঠাল এবং রুখুমাই (ভগবান শ্রীকৃষ্ণ এবং তাঁর স্ত্রী রুক্মিণী) -কে উত্সর্গ করে নির্মিত। চন্দ্রভাগা নদীর তীরে অবস্থিত।
আরও পড়ুন: ডুয়ার্স ঘোরাবে এবার অত্যাধুনিক ট্রেন, ৭৭০ টাকায় ভিস্তাডোমে হবে মন ভরানো ভ্রমণ