‘সৌজন্য রক্ষা’য় মোদীর শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে দিল্লি যাবেন তিনি, নিজেই জানালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

#কলকাতা: ভোটের প্রচারে পরস্পরকে লক্ষ্য করে গোলা ছুড়েছেন। ফল ঘোষণার পর সৌজন্যের রাজনীতি মেনে শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে থাকবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ফের ক্ষমতায় এসেছে বিজেপি তথা এনডিএ সরকার। ফের প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসছেন নরেন্দ্র মোদী। ৩০ তারিখ প্রধানমন্ত্রী হিসাবে শপথ নেবেন মোদী। সেই শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানানোই দস্তুর। বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আমন্ত্রণ এসেছে। কিন্তু ভোটপ্রচারে মোদীর বিরুদ্ধে প্রায় সব সভায় তীব্র আক্রমণ করা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে যাবেন কিনা, তা নিয়ে জল্পনা ছিল রাজনৈতিক মহলে। সেই জল্পনার অবসান ঘটালেন মমতা নিজেই। মঙ্গলবার নবান্নেমুখ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ‘‘গণতন্ত্রে কিছু আনুষ্ঠানিকতা আছে। আমি মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে এবং অন্যান্য রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরাও প্রধানমন্ত্রী বা রাষ্ট্রপতির শপখগ্রহণ অনুষ্ঠানে চেষ্টা করি উপস্থিত থাকার। এটা সাংবিধানিক সৌজন্য। আমি চেষ্টা করছি হাজির থাকার।’’

আগামী বৃহস্পতিবার সন্ধে সাতটায় শপথ নেবেন নরেন্দ্র মোদি। দ্বিতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী পদে তিনি শপথ নেবেন। শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে অমিত শাহ-সহ একাধিক বিজেপির শীর্ষ নেতার। উপস্থিত থাকবেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। তিনিই প্রধানমন্ত্রীকে শপথবাক্য পাঠ করাবেন। এছাড়া অন্যান্য রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদেরও অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে। জানা গিয়েছে, নিয়ম মেনে প্রতিটি রাজ্যের কাছে শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে আসার আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয়েছিল। আমন্ত্রণপত্র এসেছিল এরাজ্যেও। কিন্তু ভোটের আগে মোদি ও মমতা যেভাবে কাদা ছোঁড়াছুড়ি করেছেন, তার পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই অনুষ্ঠানে দিল্লি যাবেন কিনা, তা ছিল কোটি টাকার প্রশ্ন। জল্পনা শুরু হয়ে গিয়েছিল রাজনৈতিক মহলের অন্দরে। কিন্তু মঙ্গলবার মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, তিনি প্রধানমন্ত্রীর শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে যাবেন।

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest