বই পড়তে অনীহার কথা অনেকের কাছে শোনা যায়। কেউ কেউ বলেন বই পড়ার অভ্যাস একদম নেই। এবার জেনে নিন বইপড়ার অভ্যাস কেন গড়ে তুলবেন। বই
‘একেনবাবু’র লেখক সুজন দাশগুপ্তর (Sujan Dasgupta) অস্বাভাবিক মৃত্যু। বুধবার সকালে লেখকের কলকাতার ফ্ল্যাট থেকে তাঁর দেহ উদ্ধার হয়। খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশ।
কয়েকদিন ধরেই ফেসবুকের পাতায় ‘অদ্ভুত’ রকমের পোস্ট করছিলেন লেখিকা তসলিমা নাসরিন (Taslima Nasrin)। কখনও তাঁর পোস্টে উল্লেখ করেছেন মরণোত্তর দেহ হাসপাতালে দান করার কথা, আবার
মেহনাজ পারভিন “মৃত্যুকে সহ্য করা যায় শফিয়া। স্মৃতিকে নয়। জীবনের অনেক বড় আঘাত আমরা সহ্য করতে পারি, তারপর হয়ত মনেও থাকে না। কিন্তু এক-একটা লেখা
সূর্যতামসীর (Surjotamosi) প্লট ১৮৯৩ সালের ভারতবর্ষ,, আরও ঠিকভাবে বললে – কলকাতা আর চুঁচুড়ার গলিঘুঁপচি, চীনাপাড়া আর নিষিদ্ধ পল্লিতে। বইয়ের একটা অংশ অবশ্য বর্তমান ২০১৮’র টাইমলাইনে
প্রয়াত ফরাসি সাহিত্যিক ডমিনিক ল্যাপিয়ের (Dominique Lapierre)। প্রয়াত লেখকের একাধিক সাহিত্যকর্মের মধ্যে দিয়ে বিশ্বমঞ্চে পরিচিতি পেয়েছে, ভারত-কলকাতা। রবিবার ৯১ বছর বয়সে প্রয়াত হলেন ‘সিটি অফ
বই: কোথায় পাব তারে লেখক: কালকূট প্রকাশক: আনন্দ পাবলিশার্স আমরা শহুরে, শিক্ষিত ভাষায় যাদের প্রান্তিক মানুষ বলি, তাদের বিশ্বাস, আচার, সুখ-দুঃখ, গান, কিংবদন্তি আর আশা-নিরাশার
মেহনাজ পারভিন না পড়া ক্ল্যাসিক বইয়ের সংখ্যা এত বেশি যে, সমসাময়িক লেখকদের বই হাতে নিতে একধরনের স্কেপ্টিসিজম কাজ করে, মনে হয় যেন অযথা সময় নষ্ট
ভাল নেই সলমন রুশদি। শুক্রবার নিউইয়র্কের একটি অনুষ্ঠানমঞ্চেই ছুরিবিদ্ধ হন বিখ্যাত লেখক। সঙ্গে সঙ্গেই তাঁকে এয়ারলিফ্ট করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই অস্ত্রোপচার করতে হয়।
দূর-দূরান্ত ছড়িয়ে থাকা পুস্তকপ্রেমীদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে টালিগঞ্জ ট্রামডিপোয় এই নতুন বইপাড়া গড়ে তোলার পরিকল্পনায় শামিল হয়েছে রাজ্য পরিবহণ দপ্তর ও ‘পাবলিশার্স অ্যান্ড বুকসেলার্স