New Telecom Bill will allow Centre to take over, suspend mobile network for public safety

New Telecom Bill: লোকসভায় পেশ টেলিকম বিল, জাতীয় নিরাপত্তার অছিলায় অপব্যবহারের আশঙ্কা!

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

বিরোধী পক্ষের হট্টগোলের মধ্যেই সোমবার লোকসভায় নতুন টেলকম বিল (New Telecom Bill) পেশ করলেন কেন্দ্রীয় তথ্যপ্রযুক্তি, ইলেকট্রনিক্স এবং টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। নতুন টেলিকম বিল পাশ হলে ব্রিটিশ জমানার টেলিগ্রাফ আইন, ওয়্যারলেস টেলিগ্রাফি আইনের বদলে এটাই সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রটির নিয়ন্ত্রণের নতুন আইন হয়ে উঠবে। এই বিলের মাধ্যমে টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিজেদের আনতে চাইছে মোদী সরকার, এমনটাই দাবি বিরোধীদের।

গত আগস্ট মাসে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে নতুন টেলিযোগাযোগ বিলের খসড়া পাশ হয়েছিল। কেন্দ্রের দাবি, ১৩৮ বছরের পুরনো ব্রিটিশ জমানার টেলিগ্রাফ আইন লাগু রয়েছে দেশে। এর মাধ্যমে আধুনিক প্রযুক্তিকে নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন। সেই কারণেই ইন্টারনেট নির্ভর টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণে নতুন বিল আনা হচ্ছে। এছাড়াও জাতীয় নিরাপত্তার দোহাই দিয়ে যে কোনও সংস্থার টেলিযোগাযোগ পরিষেবার নিয়ন্ত্রণ হাতে নেওয়ার বা বন্ধ করার ক্ষমতাও দেওয়া হয়েছে নতুন আইনে। এমনকী অনলাইন ফোন এবং মেসেজও এই আইনের অধীনে থাকবে।

কিন্তু ওই বিলের একাধিক ধারা নিয়ে আপত্তি তুলেছে বিরোধীরা।  তাদের অভিযোগ, জাতীয় নিরাপত্তার অছিলায় যে কোনও সংস্থার টেলিযোগাযোগ পরিষেবার নিয়ন্ত্রণ হাতে নেওয়ার বা বন্ধ করার বল্গাহীন ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারকে। তা ছাড়া, নতুন বিলের খসড়ায় ইন্টারনেট নির্ভর ফোন এবং মেসেজকেও ‘টেলিযোগাযোগের’ আওতায় আনা হয়েছে।

বিরোধীদের আশঙ্কা, আদতে গোটা টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থাকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে আনতে এবং প্রয়োজনে নজরদারি চালাতে নতুন আইন প্রয়োগ করা হবে। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যেই এই কাজ করা হচ্ছে।

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest