Pallavi Dey Death Mystery: Before Pallavi Dey another girl's hanging body recovered who was a female friend of Sagnik Chakraborty

Pallavi Dey: পল্লবীর আগে আত্মঘাতী সাগ্নিকের আরও এক প্রেমিকা, প্রকাশ্যে চাঞ্চল্যকর তথ্য

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

অভিনেত্রী পল্লবী দে-ই নয়, এর আগেও আত্মহত্যা করেছিলেন সাগ্নিক চক্রবর্তীর (Sagnik Chakraborty) আরও এক প্রেমিকা। প্রকাশ্যে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য। সেই আত্মহত্যার জন্যও দায়ী সাগ্নিক, এমনটাই দাবি সেই কিশোরীর বাবা-মায়ের। পাশাপাশি ঐন্দ্রিলাকেও কাঠগড়ায় তুলেছেন তাঁরা।

পল্লবী ও তাঁর লিভ-ইন-পার্টনার সাগ্নিক চক্রবর্তী দুজনেই হাওড়ার রামরাজাতলায় ভিআইপি কলোনি স্টেশন রোডের বাসিন্দা। ছেলেবেলা থেকেই একই বন্ধুমহলে ছিল তাঁদের উঠাবসা, যদিও সেই সময় প্রেম ছিল না সম্পর্কে।

এর আগে রেহান নামে এক যুবকের সঙ্গে ভালোবাসার বাঁধনে জড়িয়েছিলেন অভিনেত্রী পল্লবীর। ২০১৯ সাল নাগাদ তাঁদের ব্রেক-আপ হয় বলে জানা গিয়েছে। সেই সময় সাগ্নিক সুকন্যা মান্নার সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন। এমনকী সাগ্নিক-সুকন্যার রেজিস্ট্রি বিয়ের আসরেও হাজির ছিলেন বন্ধু পল্লবী। কিন্তু পরবর্তী সময়ে পল্লবীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার জেরেই সুকন্যা-সাগ্নিকের দাম্পত্যে ফাটল ধরে।

কিন্তু সুকন্যা বা পল্লবীই নন, সাগ্নিকের জীবনে জড়িয়ে রয়েছে এমন অনেক নারীর নামই। মঙ্গলবার পল্লবীর প্রাক্তন প্রেমিক রেহান দাবি করেন, এর আগে সাগ্নিকের আরও এক গার্লফ্রেন্ড আত্মহত্যা করেছিল। রেহান জানান, ছোট থেকেই তাঁরা পরস্পরের বন্ধু। একই এলাকার বাসিন্দা। ২০১২-১৩ সাল নাগাদ সাগ্নিক তাঁর চেয়ে বয়সে অনেকটা ছোট সৌম্যি নামের একটি মেয়ের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন। তবে আচমকাই খবর মেলে আত্মহত্যা করেছে সৌম্যি। সেই আত্মহত্যার কারণ অজানা। তবে রেহানের দাবি, ‘আমি লোকের মুখে শুনেছি মেয়েটা প্রেগন্যান্ট হয়ে পড়েছিল, তবে আমি কোনও মেডিক্যাল রিপোর্ট দেখিনি। বলতে পারব না, গোটাটাই কানে শোনা’।

সৌমির বাবা ও মায়ের অভিযোগ, সাগ্নিকের কারণেই আত্মঘাতী হয়েছিল তাঁদের মেয়ে। এ বিষয়ে জগাছা থানায় গিয়েছিলেন তাঁরা। কিন্তু লাভ হয়নি। মণ্ডল দম্পতির দাবি, সাগ্নিক অত্যন্ত বদমেজাজি একটি ছেলে। এলাকায় দু্র্নাম রয়েছে। ২০১৪ সালে সাগ্নিকের পরিবার প্রভাব খাটিয়ে ছেলেকে বাঁচিয়ে নেয়। পুলিশ অভিযোগও নেয়নি। ঐন্দ্রিলার সঙ্গে সেই সময় থেকেই সাগ্নিকের যোগাযোগের বিষয়টিও জানিয়েছেন তাঁরা।

গত রবিবার গরফার ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয় টেলি অভিনেত্রী পল্লবী দে-র মরদেহ। গত দু-মাস ধরে স্বামী-স্ত্রী পরিচয় দিয়েই ওই ফ্ল্যাট থাকছিলেন দুজনে। সম্পর্কের টানাপোড়েন, মানসিক অবসাদের জেরে আত্মহত্যা নাকি এই মৃত্যুর পিছনে জড়িয়ে আছে অন্য কোনও রহস্য? সব দিক খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest