Highest Fighter Airfield: Amid Border Row With China, BRO To Build World's Highest Airfield For Fighter Jets In Ladakh

Highest Fighter Airfield: বেজিং-কে বার্তা! লাদাখে বিশ্বের সর্বোচ্চ যুদ্ধবিমানের ঘাঁটি বানাচ্ছে দিল্লি

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

জি ২০ বৈঠক (G20 Summit) শেষ হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই ভারতের একটি উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপে ঘুম উড়তে চলেছে বেজিং-এর। রবিবার ভারতের বর্ডার রোডস অর্গানাইজেশনের (Border Roads Organisation) তরফে ঘোষণা করা হল, লাদাখের (Ladakh) নিওমায় (Nyoma) পৃথিবীর সর্বোচ্চ যুদ্ধবিমান ঘাঁটি (World’s highest fighter airfield) তৈরি করতে চলেছে তারা।

আগামী ১২ সেপ্টেম্বর জম্মুর দেবক সেতু (Devak bridge) থেকে এই যুদ্ধবিমান ঘাঁটি তৈরির শিলান্যাস করবেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং (Defence Minister Rajnath Singh )। এটি তৈরি করতে ২১৮ কোটি টাকা খরচা হবে বলে জানা গেছে। পূর্ব লাদাখে গলওয়ান উপত্যকায় লাল ফৌজের সঙ্গে ভারতীয় সেনার লড়াই হওয়ার পর থেকে দু-দেশের মধ্যে চাপা উত্তেজনা রয়েছে। সেই সময়ে ভারতের এই পদক্ষেপ চিনের কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলবে বলেই মনে করছেন সামরিক বিশেষজ্ঞরা। এর ফলে লাদাখ সীমান্তে ভারত আরও শক্তিশালী হয়ে উঠবে বলেই তাঁদের মত।

আরও পড়ুন: Digene Gel: ডাইজিন সিরাপে স্বাদ-গন্ধ নিয়ে অভিযোগ, ব্যবহার করতে নিষেধাজ্ঞা কেন্দ্রের

পূর্ব লাদাখের এলএসি থেকে এই নিওমার দূরত্ব মাত্র ৫০ কিলোমিটার। এই অবতরণ ক্ষেত্র থেকে মূলত সি-১৩০জে হারকিউলিস পরিবহণ বিমান এবং ভারী হেলিকপ্টার ‘চিনুক’ ওঠানামা করবে বলে বায়ুসেনা সূত্রের খবর। হেলিকপ্টারে করে মূলত সীমান্তবর্তী এলাকায় সৈন্যদের নিয়ে যাওয়া হবে এবং তাঁদের রসদ পৌঁছে দেওয়া হবে।

বায়ুসেনা সূত্রের খবর, এই বিমানঘাঁটি নির্মাণের দায়িত্ব পেয়েছে বর্ডার রোডস অর্গানাইজেশন। এর আগে উত্তর-পূর্ব লাদাখের দৌলত বেগ ওল্ডি এলাকাতেও সামরিক কৌশলগত ভাবে ‘অতি গুরুত্বপূর্ণ’ অগ্রবর্তী বিমান অবতরণ ক্ষেত্র তৈরি করেছে বায়ুসেনা। গত তিন বছরে লাদাখ সীমান্তে বেশ কয়েক বার মুখোমুখি সংঘর্ষের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে দুই দেশের সেনার মধ্যে। ভারতের অভিযোগ এলএসি পেরিয়ে দেপসাং, ডেমচকের মতো এলাকায় ঘাঁটি গড়েছে চিনের সেনা। সীমান্তের ওপারে যুদ্ধ পরিকাঠামো তৈরির কাজ থামায়নি চিন। লাদাখের পাশাপাশি অরুণাচল প্রদেশ এবং সিকিমে এলএসি-র ওপারে অধিকৃত তিব্বতে চিনা ফৌজের পরিকাঠামো নির্মাণের প্রমাণ মিলেছে উপগ্রহচিত্র এবং গোয়েন্দা রিপোর্টে। এই পরিস্থিতিতে সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে প্রতিরোধের প্রস্তুতি শুরু করেছে ভারত।

আরও পড়ুন: Ram Mandir: জানুয়ারির ২২ তারিখ উদ্বোধন রামমন্দিরের? তারপরই লোকসভা ভোট ঘোষণার সম্ভাবনা

 

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest