Where is the epidemic law in the case of BJP? Kunal questioned the police in Tripura

বিজেপি-র ক্ষেত্রে মহামারি আইন কোথায়? ত্রিপুরায় পুলিশকে প্রশ্ন কুণালের

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

ত্রিপুরার খোয়াইয়ে থানায় বসে ভারপ্রাপ্ত আধিকারিকের সঙ্গে বচসায় জড়ালেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ, বিধায়ক তথা মন্ত্রী ব্রাত্য বসু, নেত্রী দোলা সেনরা। পুলিশকে হুঁশিয়ারি দিলেন দোলা। বললেন, ‘আর মাত্র ১৭ মাস!’ অন্য দিকে কুণালের প্রশ্ন, থানা ঘেরাও করে রাখা বিজেপি কর্মীদের বিরুদ্ধে মহামারি আইন কেন প্রয়োগ করছে না পুলিশ। শুধু মাত্র তৃণমূলের বিরুদ্ধেই কেন পদক্ষেপ করছে তারা।

রবিবার সকালে ত্রিপুরা পৌঁছে সোজা থানায় যান অভিষেকরা। কোন অভিযোগের ভিত্তিতে দলের ১১ যুব নেতা-নেত্রীকে গ্রেফতার করা হয়েছে সেই নথি দেখতে চান তাঁরা। পুলিশের সঙ্গে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হয় তাঁদের। সেখানেই দোলা বলেন, ‘‘আর মাত্র ১৭ মাস বাকি। কেন এখনও দালালি করছেন।বিজেপি-র দালালি ছাড়ুন।’’

আরও পড়ুন: শিল্পার কথা বলে চুক্তি করেন রাজ্ কুন্দ্রা পরে নগ্ন ফিল্ম করতে বলেন : শার্লিন

অন্য দিকে কুণাল ভারপ্রাপ্ত আধিকারিককে প্রশ্ন করেন, ‘‘বাইরে যে ৫০০ জন বিজেপি কর্মী বিক্ষোভ দেখাচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে মহামারি আইন প্রয়োগ হচ্ছে না কেন। তা হলে কেন তৃণমূল কর্মীদের গ্রেফতার করা হয়েছে।’’ তাঁকে পুলিশ আধিকারিক কিছু একটা বলতে গেলে কুণাল পাল্টা বলেন, ‘‘আমাকে আইন শেখাবেন না। আপনিও জানেন আপনি কী করছেন।’’ যতক্ষণ না ধৃত নেতাদের ছাড়া হচ্ছে এবং বাইরে বিক্ষোভ দেখানো কর্মীদের গ্রেফতার করা হচ্ছে ততক্ষণ তাঁরা থানাতেই বসে থাকবেন বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন অভিষেক।

রবিবার সকালে ত্রিপুরায় থাকা যুব তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক দেবাংশু ভট্টাচার্য, যুব নেতা সুদীপ রাহা, তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রাক্তন নেত্রী জয়া দত্ত-সহ ১১ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তাঁদের বিরুদ্ধে মহামারি আইন প্রয়োগ করা হয়েছে।

তার পরেই আগরতলা পৌঁছে বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে সংবাদমাধ্যমের সামনে অভিষেক বলেন, ‘‘বিজেপি ত্রিপুরাকে নিজেদের পৈতৃক সম্পত্তিতে পরিণত করেছে। বিপ্লব দেব ভাবছেন, তাঁর কাছ থেকে ভিসা নিয়ে তবেই রাজ্যে পা রাখতে পারবেন বিরোধীরা। যাঁরা বড় বড় ভাষণ দেন, গণতন্ত্রের কথা বলেন, তাঁদের হাতে ত্রিপুরার গণতন্ত্রের কী অবস্থা, রাজ্যবাসী তা দেখছেন। যাঁরা এঁদের চ্যালেঞ্জ করছে, তাঁদের ধরে ধরে জেলে ঢোকানো হচ্ছে।’’ অভিষেক পৌঁছতেই তাঁকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান বিজেপি কর্মীরা। কালো পতাকা দেখানো হয় তাঁকে। ওঠে গো-ব্যাক স্লোগানও।

আরও পড়ুন: ‘‌মিস্টার মোদী সংসদে আসুন, আমাদের কথা শুনুন’‌, ভিডিও টুইট করে সরব ডেরেক

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest