হৃদপিন্ড হল আমাদের শরীরের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। আজকের দিনে এই দ্রতগিতেত চলমান বিশ্বে হার্টকে সুস্থ রাখাটাই চ্যালেঞ্জিং হয়ে গিয়েছে। প্রতিবছর ২৯ সেপ্টেম্বর বিশ্ব হৃদপিন্ড দিবস হিসেবে পালন করা হয়। এই বিশেষ দিনটির লক্ষ্য হল হৃদযন্ত্র সম্পর্কিত রোগ সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা এবং কীভাবে তাঁদের হৃদয়কে সুস্থ রাখা যায় সে সম্পর্কে মানুষের জ্ঞান বৃদ্ধি করা। হৃদয়কে ফিট রাখার জন্য ডায়েটে যোগ করুন এই পাঁচটি ফল।
তরমুজ: একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এই উপকারী ফলের জেরে ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল তৈরি বন্ধ হয়ে যায়। তরমুজ এলডিএল, কোলেস্টেরলের উৎপাদনকে অর্ধেক করে দেয় যা ধমনী এবং হৃদপিন্ডের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।
কমলালেবু: এটি সাইট্রাস ফল, যেখানে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। য়েছে প্রচুর পুষ্টিগুণ। পটাশিয়ামে পরিপূর্ণ এই ফল আমাদের হৃদযন্ত্রকে ভালোভাবে কাজ করতে সাহায্য করে।
বেরিজ: সব ধরনের বেরিই হার্টের জন্য ভালো, সেটা ব্লুবেরি হোক বা ব্ল্যাকবেরি হোক বা স্ট্রবেরি হোক, এই ধরনের ফলের অধিক পরিমাণে গ্রহণ হৃদরোগজনিত রোগ প্রতিরোধ করে। এগুলি সবই ভিটামিন সি, ফাইবার এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের একটি দুর্দান্ত উৎস।
বাতাবি লেবু: এতে রয়েছে ভিটামিন সি, পটাশিয়াম এবং ফাইবার যা হৃদরোগ প্রতিরোধে জন্য উপকারী বলে মনে করা হয়। একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে ২.৫ গ্রাম ফাইবার যুক্ত ভাল “এইচডিএল” কোলেস্টেরলের দিকে পরিচালিত করে যা আমাদের হার্টকে ফিট রাখতে সাহায্য করে।
অ্যাপ্রিকট: এটি ভিটামিন (এ, সি, ই এবং কে), প্লাস ফাইবারের মতো প্রচুর পুষ্টিতে ভরা। কমলা রঙ ক্যারোটিনয়েডস থেকে আসে, আর একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের উপাদানও বটে। এপ্রিকট খাওয়ার ফলে হৃদপিণ্ড সুস্থ থাকে। হৃদরোগজনিত রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। এছাড়াও আপেল, চিনেবাদাম, আঙুর – রাখুন আপনার ডায়েটে।