Anubrata Mondal says he will be acquitted in all cases

Anubrata Mondal: বিরাট স্বস্তি ! প্রমাণের অভাবে বেকসুর খালাস পেলেন কেষ্ট

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

গরু পাচার হোক কিংবা ভোট পরবর্তী হিংসা মামলা— সব মামলায় তিনি বেকসুর খালাস পাবেন। শুক্রবার মঙ্গলকোট বিস্ফোরণ মামলায় বেকসুর খালাস পেয়ে এমনই মন্তব্য করলেন বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল।

আর বেকসুর খালাস পাওয়ার পরই অনুব্রত মণ্ডল বললেন, ‘সত্যের জয়। আগে আগে দেখতে যাও…’ প্রসঙ্গত, ৫ মার্চ ২০১০ সালের মঙ্গলকোট মামলায় মোট অভিযুক্ত ১৫ জন। তারমধ্যে একজনের আগেই মৃত্য়ু হয়েছে। বাকি ১৪ জনকেই এদিন বেকসুর খালাস দিল বিধাননগর এমপি-এলএ আদালত। উপযুক্ত তথ্যপ্রমাণের অভাবেই সবাইকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়।

বৃহস্পতিবার তৃণমূলের মেগা সমাবেশ থেকে অনুব্রতকে বীরের মর্যাদা দিয়ে ফিরিয়ে আনার বার্তা দিয়েছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এ দিন, সাংবাদিকরা মুখ্যমন্ত্রীর সেই বক্তব্য কেষ্টর সামনে তুলে ধরতেই আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে তৃণমূল নেতা বলেন, ‘আমি কি অন্যায় কিছু করেছি নাকি? শুধু দেখতে যান…আর দেখতে যান’

২০১০ সালে ভোটের আগে পূর্ব বর্ধমানের মঙ্গলকোট বিস্ফোরণ হয়।বোমার আঘাতে কেবুলালের একটি হাত উড়ে যায়। এই ঘটনায় সেই সময় তৃণমূলের বেশ কয়েকজন নেতার নাম জড়ায়। অনুব্রত মণ্ডল ছাড়াও শেখ শাহনাওয়াজ,তাঁর ভাই কাজল শেখ, আজাদ মুন্সি( যিনি বর্তমানে মৃত) ও অনুব্রত ঘনিষ্ঠ কেরিম খান-সহ ১৫ জনের নামে মঙ্গলকোট থানায় অভিযোগ দায়ের করে সিপিআইএম। প্রথমে এই মামলা কাটোয়া আদালতে বিচারাধীন ছিল। পরে এমপি এমএলএ আদালতে পাঠানো হয়। সেই মামলাতেই এ দিন বেকসুর খালাস হন অনুব্রত।

আরও পড়ুন: Saugata Roy: বিরোধীদের জুতোপেটা করার হুমকি, দিলীপ- সুকান্তকে ‘বাঁদর’ বলে আক্রমণ সৌগত রায়ের

বস্তুত, রাখীর দিন গ্রেফতার হন বীরভূমের বাহুবলী। সেই গ্রেফতারির পর তাঁর শারীরিক পরিভাষা কিছুটা হলেও বদলে গিয়েছিল। মানসিকভাবে তিনি বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন এমনটাই মনে করছিল রাজনৈতিক মহলের একাংশ। তবে সময়ের সঙ্গে-সঙ্গে নিজের স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গীতে ফিরে আসেন কেষ্ট।শুক্রবার মঙ্গলকোট বিস্ফোরণ মামলায় বেকসুর খালাস পেয়েই কেষ্টর দাবি, তিনি কোথাও কোনও অন্যায় করেননি।

অনুব্রতের কথায়, ‘‘একটাই কথা বলি। আমি কোনও অন্যায় করি নাই। আজ বেকসুর খালাস হলাম। সবেতেই বেকসুর খালাস হব।’’ গরু পাচার মামলাতেও তাই হবে? প্রশ্ন করতেই অনুব্রত সায় দিয়ে জানালেন, সবেতেই নির্দোষ প্রমাণিত হবেন তিনি।তাঁর শুক্রবারের শরীরী ভাষাই বুঝিয়ে দিয়েছে সিবিআই শুধু প্রভাবশালী তকমা দিয়ে আটকে রাখতে পারবে না। আদালতে প্রমাণ করতে হবে অভিযোগ। সেটা না পারলে তিনি বেরিয়ে আসবেন এবং ছাড়া পেলে তিনি দলের মুখ্য কার্যালয়ে যাবেন।

আরও পড়ুন: Weather Forecast: দক্ষিণবঙ্গের আকাশে ধেয়ে আসবে কালো মেঘ, বৃষ্টির পূর্বাভাস কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest